বৈরী আবহাওয়ার কবলে পড়ে বঙ্গোপসাগরের ক🉐ুতুবদিয়া চ্যানেলে মাছ শিকারে যাওয়া ১০টি ফিশিং ট্꧙রলার ডুবে গেছে। এতে অন্তত ৩০ জন জেলে নিখোঁজ রয়েছেন। ওই সব ট্রলারের ৪০ জেলে অন্য ট্রলারের সাহায্যে জীবিত উদ্ধার হয়েছে বলে জানা গেছে।
মঙ্গলবার (১ আগস্ট) সকালের দিকে এ ঘটনা ঘটে। রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুতুবদিয়া বড়ঘোপ ইউ🍃পি চেয়ারম্যান আবুল কালাম।
ডুবে যাওয়া ট্রলারগুলো হলো বড়ঘোপ ইউনিয়নের অমজাখালী এলাকার মোক্তার আহমদের মালিকানাধীন ফিশিং ট্রলার, ওই ট্রলারে থাকা ১০ জেলেকে উদ্ধার করা হয়েছে, তবে ট্রলার নিখোঁজ; শাহাব উদ্দিনের মালিকানাধীন ফিশিং ট্রলারডুবি, ট্রলারে থাকা ৮ জেলে জীবিত উদ্ধার; দেলোয়ার হোসেন ভেট্টোর মালিকানাধীন ফিশিং ট্রলারডুবি, ১২ জেলের মধ্যে ১০ জেলে জীবিত উদ্ধার, ট্রলারসহ ২ জেলে নিখোঁজ; আনোয়ার হোসেনের মালিকানাধীন ফিশিং ট্রলারসহ ৮ জেলে নিখোঁজ; খোরশেদ আলমের মালিকানাধীন ফিশিং ট্রলারসহ ১০ জেলে নিখোঁজ; উত♍্তর ধুরুং ইউনিয়নের মিয়ারাকাটা এলাকায় আবদুল্লাহ আল নোমানের মালিকানাধীন ফিশিং ট্রলার ডুবে নিখোঁজ, তবে ১০ জেলেকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
এ ছাড়া সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া অনেক মাছ ধরার ট্রলার এখনো উপকূলে ফিরে আসেনি বলে জꦿানিয়েছে কুতুবদিয়া উপজেলা মৎস্য অফিস।
বড়ঘোপ ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম বলেন, কুতুবদিয়া উপকূলের শত শত ট্রলার সোমবার সকালে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে বঙ্গোপসাগরে রওনা হ🔥য়। একদিন পর মঙ্গলবার সকালে সাগরে নিম্নচাপের প্রভাবে বৈরী আবহাওয়া শুরু হলে প্রবল বাতাসে সাগরে কুতুবদিয়া উপকূলের ১০টির অধিক ফিশিং ট্রলার ডুবে যায়। এসব ট্রলারের ৪০ জেলে উদ্ধার হলেও এখনো ৩০ জেলে নিখোঁজ রয়েছেন। নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারের জন্য সাগরে ট্রলার পাঠানো হয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের 🦋পক্ষ থেকে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের প্রভাবে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।