• ঢাকা
  • সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


লাইসেন্স ছাড়া চলছে শত শত ফার্মেসি


নওগাঁ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: আগস্ট ২৮, ২০২২, ১১:১৮ এএম
লাইসেন্স ছাড়া চলছে শত শত ফার্মেসি

ঔষধ প্রশাসনের কড়া নির্দেশনা থাকলেও প্রশিক্ষিত ফার্মাসিস্ট ছাড়াই নওগাঁর বিভিন্ন বাজার ও অলিতে-গলিতে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে শত শত ফার্মেসি। ঔষধ প্রশাসনের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শুধু ট্রেড লাইসেন্স নিয়েই চালিয়ে যাচ্ছে ওষুধ বিক্রির ব্যবসা। এসব ফার্মেসিতে চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই উচ্চমাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক, নিষিদ্ধ, 🎃নকল, মেয়াদোত্তীর্ণ ও নিম্নমানের বিভিন্ন ওষুধ বিক্রি হচ্ছে অবাধে।

জেলার কয়েকটি উপজেলার ফার্মেসিতে সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, তারা ফার্মেসি ব্যবসা শুরু করার আগে অন্যের ফার্মেসিতে কাজ করেছেন দীর্ঘদিন। সেখান থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করে নিজেই শুরু করেছেন ফার্মেসি ব্যবসা। অভিযোগ রয়েছে, এসব ফার্মেসিতে অধিকাংশই ডাক্তার🤪ের ব্যবস্থাপত্রের বাইরে ওষুধ সরবরাহ দিয়ে থাকেন এবং সাধারণ মানুষের ওষুধের মূল্য সম্পর্কে ধারণা না থাকায় ৫ টাকার ওষুধ ২০ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি করছেন। এছাড়া বেশি কমিশনের আশায় ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ ব♒িক্রিতে বেশি আগ্রহী হচ্ছেন ওষুধ ব্যবসায়ীরা।

একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ফার্😼মাসিস্ট দ্বারা একটি ফার্মেসি পরিচালনার নিয়ম রয়েছে এবং ড্রাগ লাইসেন্স করার আগে ওষুধ বিক্রয় ও প্রদর্শনকারী প্রতিষ্ঠানের মালিককে অবশ্যই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে। যদি কেউ ড্রাগ লাইসেন্স ও ফার্মাসিস্ট প্রশিক্ষণ ছাড়াই ওষুধ বিক্রি করেন তাহলে তার বিরুদ্ধে মামলার বিধান রয়েছে। কিন্তু নওগাঁর ১১ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারসহ অলিতে-গলিতে ওষুধের দোকানে এ আইন অমান্য করা হচ্ছে। যার কারণে প্রশিক্ষণ ও ড্রাগ লাইসেন্সবিহীন ওষুধের দোকান দিন দিন বেড়েই চলেছে।

নাম প্রꦕকাশে অনিচ্ছুক একজন ফার্মাসিস্ট বলেন, “আমি নিজে ড্রাগ লাইসেন্সধারী ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ফার্মাসিস্ট হিসেবে ওষুধের ব্যবসায় যে সুবিধা ভোগ করছি, অথচ অনেকেই ড্রাগ আইন না মা🌠না সত্ত্বেও একই সুবিধা পাচ্ছে।”

সাধারণত দেশে এ, বি, সি এই তিন ক্যাটাগরির ফার্মাসিস্ট রয়েছে। বিভি🔥ন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফার্মেসি বিভাগে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রিধারীরা হলেন ‘এ’ ক্যাটাগরির। চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্সধারীরা ‘বি’ ক্যাটাগরির। আর তিন মাসের কোর্সধারীরা ‘সি’ ক্যাটাগরির ফার্মাসিস্ট।

এ বিষয়ে নওগাঁ জেলা ড্রাগ সুপার রিফাত হোসেন জানান, প্রশিক্ষিত ফার্মাসিস্ট ছাড়া ও ড্রাগ লাইসেন্স বিহীন ফার্মাসিস্ট হিসেবে ওষুধের দোকান বা ওষুধ বিক্রি করার কোনো অভিযোগ😼 পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজন♓ীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Link copied!