খাদ্য ঘাটতির বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়༺ংসম্পূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাতে যুক্তরাজ্যের লন্ডনের সেন্ট হিল্ডার্স ইস্ট কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
‘বাংলাদেশের সফল প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধি ও অগ্রযাত্রা, কোভিড ১৯ থেকে উত্তরণ, রোহিঙ্গাদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও দেশেꦇর সার্বিক উন্নয়ন শীর্ষক’ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সুলতান মাহমুদ শরীফ।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, “খাদ্য ঘাটতির বাংলাদেশ এখন খাদ্যেꦺ স্ౠবয়ংসম্পূর্ণ। এক জমিতে আগে একবার ফলন হতো, এখন চারবার ফলন হয়। আগে ১১ লাখ মেট্রিক টন করতাম, এখন ২৪ লাখ মেট্রিক খাদ্য উৎপাদন করি আমরা।”
ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, “আমরা🅺 তিনটি ক্ষেত্রে ভাগ্যবান, এর মধ্যে কৃষি অন্যতম। এখন মিলিয়ন ডলার খরচ করে খাদ্য আমদানি করতে হয় না। এটা সম্ভব হয়েছে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ়তায়। প্ไরধানমন্ত্রী ভর্তুকি দিয়ে সারের দাম কমিয়েছেন, আমাদের সরকার কৃষকবান্ধব সরকার।”
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, “আমাদের দেশ লোডশেডিংয়ের দেশ, যখন তখন বিদ্যুৎ চলে যায়, ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যায়, ফ্যাক্টরি মালিকদের জেনারেটর কিনতে হয়, তাদের খরচ বাড়ে। প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত ন🦋েন, জ্বালানি ক্ষেত্রে আমাদের স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে হবে। ২০০৯ সালে ৩৮ বছরে আমাদের উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৩ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। বর্তমানে তা ২৪ হাজার মেগাওয়াটের ওপরে। ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়, আমাদের ইচ্ছে ছিল, সফল হয়েছি। এখন আমাদের দরিদ্রতা কমেছে।”