সারা দেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে চতুর্থ ও পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। প্রবাসী অধ্যুষিত সিলেট বিভ🌠া&zꦡwnj;গেও চলছে পুরোদমে নির্বাচনী আমেজ।
এছাড়া আমেজ আরও বেড়েছে প্রবাসী প্রার্থী ও তাদের স্বজনদের দেশে ফেরায়। চেয়ারম্যান ও মে🐻ম্বারদের পক্ষে ভোট চাইতে দেশে ফিরছেন শত শত প্রবাসী।
♒এদিকে শেষ মুহু‌র্তেඣ দেশে ফিরতে গিয়ে বিমানের টি‌কেট সংগ্রহে হিমশিম খেতে হচ্ছে অনেক প্রবাসীকে।
জগন্নাথপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও যুক্তরাজ্য প্রবাসী ছরফ রাজ জু‌বের বলেন, “দেশে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ 🌞নিতে ৬ ডিসেম্বর দেশে এসেছি। আমি দে&zwܫnj;শে অবস্থান করে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থীদের পক্ষে প্রচারণা ও গণসং‌যোগ করবো। আমার মত অনেক প্রবাসী দেশে এসেছেন। আশা করছি দেশে আসা প্রবাসীরা নির্বাচনের প্রার্থীদের ভোট বাড়াতে সাহায্য করবেন।”
লুটনের বাসিন্ধা এনাম হোসেন বলেন, “আমার চাচা চেয়াম্যান পদে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, আমরা আত্নীღয়স্বজন ছয়🧔জন দেশে যাচ্ছি। অন্যবার এ সময়ে দেশে আত্নীয়স্বজনদের দেখতে যাই। এবার আত্নীয়স্বজনদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পাশাপাশি চাচার নির্বাচনও প্রচারণায় অংশ নিবো।”
শাহরিয়ার হোসেন নামের আরেক প্রবাসী বলেন, “অন্য সময়ের তুলনায় এবার বিমানের টিকেটের দাম একটু বেশি। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ৪৮ঘন্টা আগে করোনা টেস্ট করানোর ঝামেলা। তাই দেশে ফিরতে একটু ভোগান্তি পোহাতে হ🦋চ্ছে।”
সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি লতিফুর রহমার রাজু বলেন, “সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুরসহ কয়েকটি উপজেলা প্রবাসী অধ্যুষিত হিসেবে পরিচিত। নির্বাচনে স্বজনরা দেশে আসলে প্রার্থীরা অর্থনৈতিক সহায়তা পেয়ে থাকেন। অনেক সময় স্বজনরা নির্বাচনকে 'প্রেস্টিজ ইস্যু' মনে করে কালো টাকা ছড়িয়ে থাকেন।”
এ বিষয়ে প্রশাসনের নজরদারি করা উচিত 🅰ܫবলেও মনে করেন তিনি।
সুশাসনের জন্য নাগরিক সিলেট জেলা শাখার সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, “প্রবাসীরা দে‌শে আসেন, নির্বাচনে অংশ নেন। এটা সিলেট অঞ্চলে নতুন কোন বিষয় নয়। তবে তারা যেন𒐪 কোন অবস্থাতেই টাকা দিয়ে ভোটের মাঠে প্রভাব বিস্তার করতে না পারেন, সে বিষয়টি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের কড়া নজরদারিতে রাখতে হবে।”