• ঢাকা
  • সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘জাতিসংঘের উচিত ফিলিস্তিন-মিয়ানমারে নজর দেওয়া’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: আগস্ট ১৮, ২০২২, ০৮:৪৪ পিএম
‘জাতিসংঘের উচিত ফিলিস্তিন-মিয়ানমারে নজর দেওয়া’

ফিলিস্তিন ও মিয়ানমারের দিকে জাতিসংঘের নজর দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধা♌রণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেছেন, “ফিলিস্তিনে শিশুরা ইসরায়েলি সৈন্যের দিকে ঢিল ছুড়লে প্রত্যুত্তরে বৃষ্টির মতো গুলি ছুড়ে তাদের হত্যা করা হয়। আর রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করে বাংলাদেশকে বাহবা দিলেই হবে না, মিয়ানমারে গিয়ে সেখানে তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নেওয়া নিশ্চিত করতে হবে। মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন ঘটা এসব দেশে ꧂জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের নজর দেওয়া উচিত।”

বৃহস্পতিবার (১৮ আগস্ট) দুপুরে ঢাকায় কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে শেরেবাংলা ক🅰ৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি) অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

জিয়াউর রহমান ও তার দল বিএনপি এ দেশের সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, “বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী জিয়া ও তার দল। জিয়াউর রহমান ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আ🐈ইনে পরিণত করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার বন্ধ করেছিল। খুনিদের পুনর্বাসিত করে🍰ছিল। ২০১৩, ২০১৪ ও ২০১৫ সালে তার তৈরি  করে রেখে যাওয়া দল বিএনপি ও তাদের দোসর জামায়াত হরতাল-অবরোধের নামে শত নিরীহ মানুষকে পেট্রোলবোমায় পুড়িয়ে মেরেছে।”

দেশের মানবাধিকার অনেক উন্নত দেশের চাইতেও ভালো জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, “আমাদের এখানে জর্জ ফ্লয়েডে🌠র মতো হত্যাকাণ্ড ঘটেনি। গুয়েতেমালা বের মতো কারাগার নেই বাংলাদেশে। আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী সীমান্ত খুলে দিয়েছেন মিয়ানমারের শরণার্থীদের জন্য।”

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেটের ঢাকা সফর প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, “দেশের প্রত্যেক নাগরিকের ডিজিটাল✃ নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন। আমাদের এ আইন নিয়ে যারা প্রশ্ন তোলেন, তাদের বলব অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুরে এ আইনের দিকে তাকাত🌞ে। সেখানকার আইনে আমাদের চেয়েও কঠিন ধারা আছে।”

তিনি বলেন, “এই আইনের যাতে কোনো অপপ্রয়োগ না হয়, সে জন্য আমরা সতর্ক আছি। কেউ যাতে নিগৃহীত না হয় সেই লক্ষ্যে আমরা কা🦩জ করছি।”

তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশের আয়তনের চার ভাগের একভাগ নেদারল্যান্ডসের কৃষি খাতে বার্ষিক রপ্তানি আয় ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা প্রায় আমাদের 🧸মোট রপ্তানির সমান। আশা করি আমাদের কৃষিবিদরা কৃষিজমি রক্ষাসহ বহুমুখী কার্যক্রমে দেশের কৃষি খাতকে তৈরি পোশাক খাতের মতো অন্যতম প্রধান রপ্তানি আয়ের উৎসে পরিণত করতে সচেষ্ট থাকবেন।”

Link copied!