• ঢাকা
  • সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ইয়াবা সরবরাহ করতে এসে রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ৫


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুলাই ১৪, ২০২৩, ০৬:২০ পিএম
ইয়াবা সরবরাহ করতে এসে রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ৫

রাজধানীর বিভিন্💎ন স্থান পৃথক অভিযান꧂ে ৪১ হাজার পিস ইয়াবাসহ পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে একজন রোহিঙ্গা নারীও রয়েছেন।

শুক্রবার (১৪ জুলাই) মাদক♓দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক ও বিভাগীয় প্রধান মো. মজিবুর রহমান পাটওয়ারী সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।

আটকরা হলেন সাধন তনচংগ্যা (২৫), ফাতেমা (৩৫),🍎 মোছা. মমিনা বেগম (২০), ইয়াকুব আলী (৪০), নাঈম (২৪)। এই পাঁচজনকে আলাদা তিনটি অভিযানে আটক করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) ঢাকা মেট্রো কার♛্যালয় (উত্তর)।

মজিবুর রহমান বলেন, “মাদক বহন করার সঙ্গে জড়িতরা নতুন নতুন রুট তৈরি করছে। এই রুট দিয়েই রাজধানীতে ইয়াবা নিয়ে আসছে তারা। সেই ইয়াবা দেশের বিভিন্ন স্থানে পৌঁ⛦ছে দেওয়া হয়। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গে এই ইয়াবা পাচার হয় বেশি।”

তিনি আরও বলেন, “আটকদে♏র মধ্যে দুজন নারী ও তিনজন পুরুষ। তাদের মধ্যে একজন মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত বাংলাদেশের আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা নারীও রয়েছেন। টাকার বিনিময়ে এই নারী রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে বেরিয়ে ইয়াবা ন♋িয়ে ঢাকায় আসেন।”

ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত পরিচ🌞ালক বলে🍸ন, “মমিনা মিয়ানমারের নাগরিক ও ফাতেমা বাংলাদেশের নাগরিক। এই দুজন কক্সবাজার থেকে ইয়াবা নিয়ে ঢাকায় আসছিলেন লঞ্চে করে। তারা চাঁদপুর হয়ে সদরঘাট দিয়ে ঢাকায় আসেন। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তাদের সদরঘাট থেকে চার হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক করা হয়।”

তিনি বলেন, “রাজধানীর গাবতলী দিয়ে বিশাল অঙ্কের মাদক উত্তরবঙ্গে যাবে। এই তথ্যের ভিত্তꦿিতে চায়ের দোকানি সেজে গাবতলীতে অবস্থান নেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সাধন তনচংগ্যাকে আটক করা হয়। তার কাছ থেকে ১১ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। নারীদের পেটি কোটের মধ্যে বিশেষ কায়দায় ইয়া𒁏বাগুলো লুকানো ছিল।”

এই কর্মকর্তা আরও জানান, মূলত ইয়াবাগুলো যাচ্ছিল উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেল🥃ায়। বিশেষ করে ঠাকুরগাঁও ও রংপুরের দিকে। সেখানে এই ইয়াবা পৌঁছে দেওয়া তনচংগ্যায়ের কাজ। তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে রাঙ্গামাটি দিয়ে ইয়াবা ঢাকায় নিয়ে আসতেন। তারপর উত্তরবঙ্গে পাঠাতেন অন্য লোকের মাধ্যমে।

অতিরিক্ত প𓂃রিচালক বলেন, “আরেকটি ঘটনা ছিল পুরোপুরি ভ্রমণের🅺 কায়দায়। আটক ইয়াকুব আলী মোটরসাইকেলে বিভিন্ন জেলা ট্রাভেল করে এমন একটি বেশভূষা ধরে চলাফেরা করতেন। তিনি কক্সবাজার থেকে ইয়াবা নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে দিতেন। আটকের পর প্রথমে ইয়াকুব ইয়াবার কথা অস্বীকার করেন। তার বিরুদ্ধে সাতটি মামলা রয়েছে। তিনি একজন পেশাদার ইয়াবা বিক্রেতা। ইয়াবা এনে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে এগুলো বিক্রি করতেন।”

ডিএনসির এই কর্মকর্তা বলেন,♉ “আটকদের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তাদের পেছনে যারা রয়েছেন তাদেরও খুঁজে বের করতে পারলে আশা করি ইয়াবার চালানের মূল যারা তাদের খুঁজে বের করা যাবে।”

Link copied!