• ঢাকা
  • সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বাংলাদেশকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দিল বিশ্বব্যাংক


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুন ২২, ২০২৪, ০৪:২১ পিএম
বাংলাদেশকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দিল বিশ্বব্যাংক
ডলার। ফাইল ফটো

বাংলাদেশকে দুই প্রকল্পে ৯০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। যা বাংলাদেশি টাকায় ১০ হাজার ৫৫২ কোটি ৫০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার๊ ১১৭.২৫ টাকা ধরে)। জলবায়ু সহিষ্ণু ও টেকসই প্রবৃদ্ধি, শহরাঞ্চলে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, আর্থিক পরিস্থিতি এবং আর্থিক খাতে নীতিমালা জোরালো করতে এ ঋণ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (২১ জুন) এ ঋণের অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালকদের বোর্ড।

শনিবার (২২ জুন) এক বিজ্ঞপ্তিত🍸ে এ তথ্য জানিয়েছে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস।

বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ও ভুটানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক বলেন, “প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো বাংলা🎃দেশকে প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে এবং জলবায়ু পরিবর্তন ও অন্য সংকট মোকাবিলায় সহায়তা করবে।”

নতুন অর্থায়ন বাংলাদেশকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে সহায়তা করবে। একটি হচ্ছে আর্থিক খাত ও নগর ব্যবস্থাপনা এবং অন্🍸যটি উচ্চ মধ্যম-আয়ের দেশের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন।

একটি প্রকল্♑পের কথা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুই কিস্তি ঋণের শেষ কিস্তি হিসেবে ৫০০ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হচ্ছে। এটি বাংলাদেশের আর্থিক খাতে সংস্কারের পাশাপাশি টেকসই উন্নয়নের গতি বাড়াবে। জলবায়ু পরিবর্তনসহ ভবিষ্যতে যে কোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় সহায়তা করবে। এছাড়া অন্য একটি প্রকল্পে দেওয়া হচ্ছে ৪০০ মিলিয়ন ডলার।

এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ইকোনমিস্ট এবং এ প্রোগ্রামের টাস্ক টিম লিডার বার্নার্ড হ্যাভেন বার্তায় বলেন, “বিনিয়োগ বাড়াতে এবং আনুষ্ঠানিক ব্যাংকꦿ ব্যবস্থা থেকে বাদ পড়াদের জন্য অর্থের অ্যাক্সেস উন্নত করতে বাংলাদেশের জন্য একটি 🌠ভালো কার্যকরী আর্থিক খাত গুরুত্বপূর্ণ।”

সরকার বাহ্যিক ভারসাম্যহীনতা মোকাবিলায় শক্তিশালী সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংস্কার এবং আর্থিক খাত শক্তিশালী করার জন্য একটি নতুন আইনি কাঠামো গ্রহণ করেছে, যা ব্যাংক পুনরুদ্ধার কাঠামোকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। কম মূলধনি ব্যাংকগুলো সমস্যা মোকাবিলার জন্য একটি দ্রুত সংশোধনমূলক কর্মকাঠামো বাস্তবায়ন করতে সহায়তা করবে। এটি অর্থনৈতিক মন্দা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণদের রক্ষা করে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচিও শক্তিশালী করবে বলেও জানান বার্নার্ড হ্যাভꦿেন।

Link copied!