রমজান এলেই তরমুজের কদর বাড়ে। স্বাভাবিক সময়ে তরমুজ পিসপ্রౠতি বিক্রি করা হলেও রমজানে সেটি কেজিপ্রতি বিক্রি করা হয়। এতে সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতায় বাইরে চলে যায় রসাল এই ফলটি।
তথ্য বলছে, তিন বছর ধরেই কেজিপ্রতি তরমুজ ব𓆉িক্রি হয়ে আসছে। শুরুর দিকে তরমুজের কেজিপ্রতি ৩০ টাকা বিক্রি হলেও এ বছর ৭০ থেক𓂃ে ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ তিন বছরের ব্যবধানে তরমুজের দাম কেজিতে ৪০-৫০ টাকা বেড়েছে।
ইকবাল হোসেন নামের༺ এক ক্রেতা সংবাদ প্রকাশকে বলেন, তরমুজ ব্যবসায় প্রচুর লাভ। কৃষকদের কাছে থেকে পিস হিসেবে তরম﷽ুজ কিনে ঢাকায় কেজিদরে বিক্রি করে ব্যবসায়ীরা।
অন্যไ এক প্রশ্নের জবাবে ইকবাল হোসেন বলꦬেন, “প্রতি কেজিতে একজন ব্যবসায়ী যদি ১০ টাকা লাভ করে তাহলে প্রতিদিন কত কেজি তরমুজ বিক্রি করে থাকেন তারা, একটু চিন্তা করলেই বোঝা যায়। এতে তরমুজ আমাদের ক্রয় ক্ষমতা বাইরে চলে গেছে।”
নাবিল নামের এক ব্যবসায়ী সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “বাজার সিন্ডিকেট সব ব🦄ড় ব্যবসায়ীরাই করেন। তাদের দ্বারাই পুরো বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্🌞রণ হয় তারা যখন মন চায় বাজারে জিনিসের দাম বাড়িয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেন। আর দায়ী করা হয় শুধু খুচরা পাইকারি ব্যবসায়ীদের।”