চলতি বছরই ১৪ ডিসেম্বরকে জাতীয় দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেছেন, “পরবর্তী ক্যাবিনেট মিটিংয়ে জাতীয় দিবস হিসেবে🍌 তালিকাভুক্ত হবে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস।”
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা জানানো ﷽শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির বিষ♊য়ে মোজাম্মেল হক বলেন, “গতকা😼লও (১৩ ডিসেম্বর) এ বিষয়ে আমাদের মিটিং হয়েছে। আশা করছি, ২৬ মার্চের আগে তা সম্পন্ন হবে। আবেদনও যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে।”
যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা তৈরি প্রসঙ্গে মোজাম্মেল হক বলেন, “যুদ্ধাপরাধীদের একটা সংখ্যা আছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকল♎ে বিচারও করা হচ্ছে। তবে যারা রাজাকার ও আলবদর ছিল, তাদের সংখ্যা অনেক। তাদের সবার বিচার করা হয়নি। এসব যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা প্রণয়নে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি শাজাহান খানের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে তালিকা তৈরির কাজ এখনো সম্পন্ন হয়নি।”
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ যখন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে ঠিক তখন ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের সঙ্গে রাজাকারജ, আলবদর, আলশামস বཧাহিনী শেষ ঘৃণ্যতায় মেতে ওঠে। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ মেধাশূন্য করার নীলনকশায় শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, কবি ও সাহিত্যিকদের চোখ বেঁধে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে তাদের নির্যাতনের পর হত্যা করে।
পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞের ⛦পরবর্তী সময়ে ঢাকার মিরপুর, মোহাম্মদপুরের রায়েরবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে গণকবরে তাদের মৃতদেহ পাওয়া যায়। সেই থেকে ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়। &nb🐈sp;