দুই সপ্তাহের ব্যবধানে রাজ﷽ধানীতে তরমুজের দাম কমে অর্ধেকে নেমেছে। এখন ৪৫ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে মিলছে প্রতি কেজি তরমুজ। কোথাও কোথাও ৪০ টাকা দরেও পাওয়া যাচ্ছে। আবার কোথাও প্রতি পিস বড়োসড়ো তরমুজ ২০০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু এরপরও ক্রেতা পাচ্ছেন না বলে দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা।
শুক্র🃏বার (২৯ মার্চ) রাজধানীর রামপুরা, মালিবাগসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুব ভালোমানের তরমুজ প্রতিকেজি ৪৫-৫০ টাকা। তবে ভ্যানে ও ফুটপাতে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ। আকারে ছোট বা ৪-৫ কেজির তরমুজ পিস হিসেবে বিক্রি করতে দেখা গেছে। সেক্ষেত্রে ১৫০-১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে এ তরমুজ।
সুরুজ মিয়া নামের একজন বিক্রেতা জানান, তরমুজের সরবরাহ বেড়েছে। তবে সেই তুলনায় ক্রেতা নেই। 🃏আবার আগের থেকে পরিপক্ক তরমুজ মিলছে। ওজন করেও পিস হি꧃সেবে তরমুজ বিক্রি করছি, যে যেভাবে নেন।
আড়তে সারিসারি তরমুজ সাজিয়ে বসে আছেন বিক্রেতারা। তারা বলছেন, তরমুজের সরবরাহ বেড়ে গেলেও বিক্রি বেশ কম। ꧃গেল কয়েকদিনের তুলনায় দামཧও বেশ কমতির দিকে।
তবে খুচরা পর্যায়ে গিয়ে দাম বেড়ে যায় বলেও অভিযোগ করেছেন পাইকারি বিক্রেতারা। তারা বলছেন, আড়তে যে দামে তরমুজ মিলছে, সেই তুলনায় খ🌠ুচরাই দাম কমেনি। তরমুজের কেজি ৩০ টাকার মধ্যে হওয়া দরকার।
ক্রেতাদের দাবি, তারা বয়কট করায় কমতে শুরু করেছে তরমুজের দাম। ক্রেতারা জোটবদ্ধ হয়ে পচনশীল এ পণ্য কেনা সাময়িক বন্ধ করতে পারলেই দাম নেমে আসবে ৩০ টাকার নিচে। পাশাপাশি কেজির বদলে পিস হিসেবে বিক্রি করতে꧋ বাধ্য হবেন ব্যবসায়ীরা।
বিক্রেতারা জানান, বেশি পরিমাণে তরমুজ বাজারে আসায় দ্রুত দাম কমতে শুরু করেছে। এছাড়া রোজার শুরুতে তরমুজের অস্বাভাবিক দ🅰াম হওয়ার কারণে🐭 অনেকে তরমুজ না কেনার জন্য প্রচার-প্রচারণা চালান। যাতে তরমুজের বিক্রি অনেক কমেছে।
কারওয়ানবাজারে তরমুজ বিক্রেতা রাজ্জাক বলেন, তরমুজের মৌসুম আছে আর মাত্র এক মাসের মতো। রোজার কারণে এখন কিছুটা হলেও বেচাকেনা আছে। ঈদের প⭕র সেটিও থাকবে না হয়তো।