• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘বৃদ্ধ মা-বাবার যত্ন নেওয়া সন্তানের সামাজিক ও আইনগত দায়িত্ব’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: এপ্রিল ২৯, ২০২৩, ০৪:৫২ পিএম
‘বৃদ্ধ মা-বাবার যত্ন নেওয়া সন্তানের সামাজিক ও আইনগত দায়িত্ব’

বৃদ্ধ মা-বাবা ও অভিভাবকের যত্ন নেওয়া সন্তানের সামাজিক ও আইনগত দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেছেন, “অসহায়-অসুস্থ মা-বাবার ভরণ-পোষণ না দেওয়া বা তাদের রাস্তায় ফে🌄লে চলে যাওয়া দণ্ডন🐬ীয় অপরাধ।”

শনিবার (২৯ এপ্রিল) রাজধানীর মিরপুরের দক্ষিণ পাইকপাড়ায় ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ পরিদর্❀শ💜নকালে তিনি এসব কথা বলেন।

এদিন দুপুরে বৃদ্ধাশ্রমে উপস্থিত হয়ে মন্ত্রী 💮চট্টগ্রামের নিজ উপজেলা রাঙ্গুনিয়ার সাবেক শিক্ষক সেলিম মাস্টারের পাশে কিছু সময় অবস্থান করেন ও তার এ অবস্থার উত্তরণের জন্য সন্তানদের খুঁজে বের করতে ইতোমধ্যেই দেওয়া নির্দেশনার কথা জানান।

আবেগাপ্লুত সেলিম মাস্টার মন্ত্রীকে জানান, তিনি আগামী নির্বাচনের সময় এ📖লাকায় গিয়ে হাছান মাহমুদের নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে চান।

ড. হাছান আশ্রমের অন্যান্য কক্ষ ��ঘুরে বাসিন্দাদের খোঁজখবর নেন, তাদের হাতে উপহারসামগ্রী তুলে দেন। শেষে চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মিল্টন সমাদ্দারের হা🏅তে আর্থিক সহায়তার একটি চেক প্রদান করেন।

মিল্টন সমাদ্দার ও সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে হাছান মাহমুদ বলেন, “প্রত্যেক সন্তানের উচিত বাবা-মা যেমনই হোক, যতদিন বেঁচে থাকে তাদের সেবা-শুশ্রূষা, দেখা-শোনা করা। আমাদের দেশে সাধারণত মানুষ তা-ই করে থাকে এবং আমাদের সরকার এ বিষয়ে আইনও প্রণয়ন করেছে। যারা এটি করে না, তারা🃏 যেমন একদিকে সামাজিক অন্যায় করছে, অপরদিকে রাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী একটি গুরুতর অপরাধ করছে। এই অ🎐পরাধ ক্ষমার অযোগ্য।”

আশ্রম প্রতিষ্ঠার উদ্যোগের প্রশংসা করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, “মিল্টন সমাদ্দার যে কাজটি করছেন তা অনন্য অসাধারণ কাজ। আমি দেশের একজন নাগরিক হিসেবে, সরকারের একজন মন্ত্রী হিসেবে তার প্রতি ꦉকৃতজ্ঞতা এবং অভিনন্দন জানাচ্ছি। ইতোমধ্যেই তাকে আমা♌দের সরকারের পক্ষ থেকে স্বীকৃতি ও উৎসাহ দেওয়ার জন্য যুব পুরস্কার এবং সমাজকল্যাণ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে, নানাভাবে সহায়তা করা হয়েছে এবং প্রয়োজনে আমরা আরও সহায়তা করব।”

মিল্টন সমাদ্দার জানান, ২০১৪ সালে একজন অসহায় বৃদ্ধকে নিজের বাসায় নিয়ে আসার পর থেকে মনের তাগিদে তিনি এই আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে ১৫ জন অনাথ শিশু, ২০ জন বিশেষ শিশু-কিশোর ও ১৩৫ জন বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সম্পূর্ণ বিনা খরচে বিভিন্ন মানুষের ব্যক্ত𝔍িগত দানের মাধ্যমে পরিচালিত এই কেয়ার হোমে আছেন।

Link copied!