রোহিঙ্গাদের তাদের জন্মভূমি মিয়🌄ানমারে প্রত্যাবাসনে এবং রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও জাতিসংঘের প্⛎রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে লটে নিউইয়র্ক প্যালেস হোটেলে আন্তর্জাতিক শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) হাইকমিশনার ফিলিপো গ্রান্ডির সঙ্গে সৌজ🦩ন্য সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী এই আহ্বান জানান।
সাক্ষাৎ শেষে পররাষ্🌠ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন ইউএনজিএর ৭৭তম অধিবেশনের সাইডলাইন বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যক্রমের বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেন।
গ্রান্ডির সঙ্গে ওই বৈঠকে শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারে ইউএনএইচসিআরের কার্যক্রম জোরদারের ওপর গ♑ুরুত্বারোপ করেন। এর জবাবে ফিলিপো বলেন, তিনি দ্রুত মিয়ানমার সফর করবেন।
জোর করে বাস্তুচ্যুত♕ রোহিঙ্গাদের তাদের মাতৃভূমি মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের মাধ্যমেই রোহিঙ্গা🔯 সংকটের সমাধান সম্ভব উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। ইউএনএইচসিআর হাইকমিশনারও এ বিষয়ে তার সঙ্গে একমত প্রকাশ করেন।
বৈঠক চলাকালে তারা বাংলাদেশের কক্সবাজারꦅ ও ভাসানচরে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ইউএনএইচসিআরের বর্তমান কার্যক্রম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
পরে একই হোটেলে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রসিকিউটর করিম এ এ খান কিউসি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্♉গে সাক্ষাৎ করেন। তারা বাংলাদেশ ও আইসিসির মধ্যে সহযোগিতার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী আইস🔯িসির প্রসিকিউটরকে আশ্বস্ত করেন যে, বাংলাদেশ মিয়ানমারে নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের জন্য ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতা নিশ্🍬চিত করতে আইসিসিতে চলমান সব প্রচেষ্টার সঙ্গে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।
বৈঠকে খা♛ন আগামী বছরের শুরুতে বাংলাদেশ সফরের আগ্রহ প্রকাশ কꦬরেন।
এছাড়া জাতিসংঘের বাসস্থানবিষয়ক নির্বাহী পরিচালক মায়মুনাহ মোহাম্মদ শরীফও এদিন প্রধান🌸মন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।