মানুষ পুড়িয়ে কোনো কিছু অর্জন করা য🍬ায় না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, “অগ্নিসন্ত্রাস বা জ্বালাও-পোড়াও মানুষের জীবনটাকে অতিষ্ঠ করে তোলে। আমি জানি না একটা মানুষ কীভাবে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারে। সেটা দেখেছিলাম একাত্তর সালে।”
মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা এবং ২০২ꦆ২-২৩ সালে সশস্ত্র বাহিনীর সর্বোচ্চ শান্তিকালীন পদক প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অর্জন করতে হলে জনগণের শক্তির দরকার হয়। জনগণের পাশে থাকতে হয়। জনগণের কল্যাণে কাজ করতে🦄 হয়।”
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্নগুলো চিহ্নিত করতে হবে। যেখানে গণকবর আছে, সেগুলোকে সংরক্ষিত করতে হবে। স্মৃতিস্তম্ভ গড়ে তুলতে হবে। প্রত্যেক🅷 উপজেলায় আমরা জায়গা দিয়েছি, সেখানে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স তৈরি করে দিচ্ছি। বিভিন্ন স্মৃতি ধরে রাখার জন্য সেখানে একটা মিউজিয়াম হবে। এতে বিভিন্ন অনুষ্ঠান করতে পারবে। সেই ধরনের ব্যবস্থা আমরা করে দিচ্ছি।”
শেখ হ🦂াসিনা বলেন, “পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা যা করত, বস্তিতে আগুন দিত, মানুষ বেরিয়ে এলে সঙ্গে সঙ্গে গুলি করে মেরে ফেলত। দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো ২০𒉰১৩-১৪ সালে, আবার এই এখন ইদানীং সেই অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করেছে।”
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “কীভাবে একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে পোড়াতে পারে? 💧এটাই দুঃখজনক। এদের চেতনꦜা হোক, সেটাই আমি চাই।”