দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থার ওপর জনগণের মতামত ও পরামর্শ গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে ‘শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি’। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ত🔯থ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে নিম্নোক🐬্ত বিষয়গুলোতে জনগণের মতামত ও পরামর্শ আহ্বান করেছে শ্বཧেতপত্র প্রণয়ন কমিটি।
সরকারি পরিসংখ্যানের যথার্থতা ও ন🌳ির্ভরযোগ্যতা; সামষ্টিক অর্থনীতির বর্তমান চ্যালেঞ্জসমূহ; জিডিপির প্রবৃদ্ধির পর্যালোচনা; মূল্যস্ফীতির ধারা এবং তার অভিঘাত; দারিদ্র্য, অসমতা এবং বিপন্নতা; অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণ; সরকারি ব্যয় বরাদ্দে অগ্রাধিকার মূল্যায়ন; বৈদেশিক লেনদেনে🍷র ভারসাম্য এবং ঋণ ধারণক্ষমতা, মেগা-প্রকল্প সমূহের মূল্যায়ন, ব্যাংকিং খাতের প্রকৃত অবস্থা; জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের পরিস্থিতি; ব্যবসা-পরিবেশ এবং বেসরকারি বিনিয়োগ; অবৈধ অর্থ ও তার পাচার; শ্রমবাজারের গতিশীলতা এবং যুব কর্মসংস্থান; বৈদেশিক শ্রমবাজার ও প্রবাসী শ্রমিকদের অধিকার।
এর আগে অন্তর্বর্তী൲কালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনক্রমে গত ২৯ আগস্ট প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যকে প্রধান করে দেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক অবস্থার ওপর শ্বেতপত্র প্রণয়নের লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। পরবর্তীতে এই কমিটিতে দেশের ১১ জন বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।
ইতোমধ্যে কমিটির সদস্যরা ꦍতাদের কার্যক্রম শুরু করেছেন। পরিকল্পনা কমিশনে অবস্থিত শ্বেতপত্র কমিটির কার্যালয়ে গত ২৯ আগস্ট ও ৩ সেপ্টেম্বর পৃথক দুইটি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটি কী কী বিষয়ে কাজ করবে এবং কীভাবে তারা তথ্য-উপাত্তের বিশ্লেষণের মাধ্যমে অংশীজনদের সঙ্গে আ🦩লোচনার সংশ্লেষ ঘটাবে সে বিষয়ে সর্বশেষ সভায় সিদ্ধান্ত হয়।
এই প্রেক্ষিতে আগ্রহী ব্যক্তিদের নিম্নোক্ত মাধ্🐽যমের সহায়তায় এই কমিটির কাছে তাদ🎶ের পরামর্শ এবং সুপারিশ রাখতে আহ্বান জানানো হয়েছে। সবার সহযোগিতাতেই একটি পূর্ণাঙ্গ শ্বেতপত্র প্রকাশ করা সম্ভব হবে বলে মনে করেন কমিটির সদস্যরা।
যেভাবে পরামর্শ পাঠানো যাবে।
ই-মেইল : [email protected]
ফেসবুক : www.facebook.com/whitepaperbd2024
লিংকডইন : www.linkedin.com/company/whitepaperbd2024
এ ছাড়া পরিকল্পনဣা মন্ত্রণালয়ে কমিটির কার্যালয়ে (ব্লক ৪, নিচতলা) একটি পরামর্শ বাক্স রাখা থাকবে। লিখিতভাবে সেখানে পরামর্শ ও দলিলপত্রাদꦺি জমা দেওয়া যাবে।