• ঢাকা
  • রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩০, ১৩ রজব ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘এইচএমপি’ ভাইরাস নিয়ে এবার সতর্কতা জারি


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ১২, ২০২৫, ০৬:৪৭ পিএম
‘এইচএমপি’ ভাইরাস নিয়ে এবার সতর্কতা জারি
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ছবি : সংগৃহীত

দেশে একজনের শরীরে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (🏅এইচএমপিভি) শনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) ভাইরোলজি বিভাগের প্রধান ডা. আহমেদ নওশের আলম। এবার এই ভাইরাস বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

রোববার (১২ জানুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানা⭕য়, চীনসহ উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশে এইচএমপি ভাইরাসের প্র🐽াদুর্ভাব এবং তীব্রতা উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে ১৪ বছরের কম বয়সি শিশু এবং ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সি ব্যক্তিদের মধ্যে এই রোগের সংক্রমণ বেশি দেখা যায়। সেইসঙ্গে দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন, হাঁপানি বা ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, গর্ভবতী মহিলা এবং দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য উচ্চ ঝুঁকি সৃষ্টি হতে পারে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পৃথিবীর অন্যান্য অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও এই রোগের সংক্রমণ দেখা যায়। সম্প্রতি চীন ও অন্যান্য দেশে এর প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ায় বাংলাদেশে এর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখা আবশ্যক। যার জন্য সকল যন্ত্র সেবাকেন্দ্র এবং পয়েন্টস অব এন্ট্রি সমূহে স্বাস্থ্যবিধি জোরদার করা প্রয়োজনꦡ। এই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে এ ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে নিম্নে বর্ণিত নির্দেশনা অনুসরণ করা এবং জনগণের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য অনুরোধ করা হলো।

সংক্রমণ প্রতিরোধে নির্দেশনা সমূহ
১। শীতকালীন শ্বাসতন্ত্রের রোগসমূহ হতে নিজেকে রক্ষার জন্য মাস্ক ব্যবহার করুন।
২। হাঁচি ও কাশির সময় গামছা বা টিস্যু দিয়ে নাক-মুখ ঢেকে রাখুন।
৩। ব্যবহৃত টিস্যুটি অবিলম্বে ঢাকনাযুক্ত ময়লা ফেলার ঝুড়িতে ফেলুন এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার অথবা সাবান পানি দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন।
৪। আক্রন্ত হয়েছেন এমন ব্যক্তিদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন এবং কমপক্ষে তিন ফুট দূরত্ব বজায় রাখুন।
৫। ঘন ঘন সাবান ও পানি কিংবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোন (অন্তত ২০ সেকেন্ড)
৬। অপরিষ্কার হাতে চোখ, নাক, মুখ ধরবেন না।
৭। আপনি জ্বর, কাশি এবং শাসকষ্ট আক্রান্ত হলে সুস্থ না হওয়া প꧙র্যন্ত বাড়িতে থাকুন। প্রয়োজন হলে নিকটস্থ হাসপাܫতালে যোগাযোগ করুন।

স্বাস্🐲থ্য অধিদপ্তরের কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল (সিডিসি) ইউনিট পরিস্থিতির উপর সর্তক দৃষ্টি রাখছে বলে জ🗹ানানো হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস অন্যান্য শ্বাসতন্ত্রের রোগের মতো ফ্লু এর মতো উপসর্গ সৃষ্টি করে। যা সাধারণত ২-৫ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায়। ত🃏াই আতঙ্কিত হওয়ায় সরকার নাই।

সবাইকে স্൩বাস্থ্য বিধি ম🎃েনে চলার জন্য অনুরোধ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

Link copied!