• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


পুরান ঢাকার ডিআইটি পুকুর দখলমুক্ত করা হবে : মেয়র তাপস


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুন ৭, ২০২৩, ০৫:৩৪ পিএম
পুরান ঢাকার ডিআইটি পুকুর দখলমুক্ত করা হবে : মেয়র তাপস

নকশা অনুযায়ী সী𒉰মানা নির্ধারণ করে পুরান ঢাকার ড꧃িআইটি পুকুর দখলমুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

বুধবার (৭ জুন) মেয়র মোহাম্মদ হানিফ উড়ালসেতুর নিচে সৌন্দর্যবর্ধনের লক্ষ্যে নেওয়া কার্যক্রম বাস্তবায়নে সরেজ𒅌মিন পরিদর্শন𒊎 শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

মেয়র তাপস বলেন, “ওই জমিটা (ডিআইটি পুকুর) নিয়ে আমরা ইতোমধ্যে আমাদের সম্পত্তি বিভাগকে জরিপ করতে বলে দিয়েছি। সেটা সম্পত্তি বিভাগ জরিপ করে দেখবে। জমিটার স্বত্ব অনেকেই দাবি করছে। আমার ধারণা সেটা সত্য না। যদি সত্য না হয়ে থাকে তাহলে সে বিষয়টা খতিয়ে দেখে আমরা রাজউকের সঙ্গে কথা বলে সেটা সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেব। কেউ এটা দখল করতে পারবে না। আমরা পুরোটা আবার দখলমুক্ত করে পর্চা অনুযায়ী, মানচিত্র অনুযায়ী পুকুরের যে সীমানা তা নির্ধারণ করে আমরা পুরোটা দখলমুক্ত করব এবং সেখানে সৌন্দ𓄧য্যবর্ধন করব।”

এছাড়া রোকনপুর সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র সংস্কার কাজ শেষ হলেই ডিআইটি পুকুর পাড়ে কাউন্সিলরের কার্যালয়ও আর থাকবেꦚ না বলে জানান তিনি।

বিভিন্ন সংস্থার কাছে থাকা জলাশয়, পুকুর আইন অনুযায়ী করপোরেশনের কাছে হস্তান্তর না করায় দখলের আগ্রাসন বেড়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে শেখ তাপস বলেন, “আমরা কিন্তু রাজউককে জানিয়েছিলাম যে এটা꧅ দখলমুক্ত করতে অথবা আমাদের কাছে হস্তান্তর করতে। কারণ সব জলাশয়-পুকুর সংরক্ষণ করা কিন্তু সিটি করপোরেশনের দায়িত্ব-কর্তব্য। কিন্তু এখনও বিভিন্ন জলাশয়, পুকুর অনেক সংস্থার কাছে রয়ে গেছে। যার কারণে আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিতে চাইলেও পারছি না। যেমন খিলগাঁওয়ের তালতলা ঝিল। সেটাও কিন্তু আমাদের কাছে হস্তান্তর করার জন্য আমরা গণপূর্তের কাছে আবেদন করে বসে আছি। সেটাও দখল হচ্ছে। দিনে দিনে দখলের আগ্রাসন আরও বেড়ে যাচ্ছে।”

জনগণের চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তা বিবেচনায় উড়ালসেতুর নিচে সৌন্দর্যবর্ধন করা হবে জানিয়ে মেয়র বলেন, “এই উড়াল সেতুর নিচে যে পরিবেশ রয়েছে, সেটার কীভাবে উন্নয়ন করা যায় তা ঢাকা🧸বাসীর অনেক দিনের প্রাণের দাবি। মেয়র হানিফ উড়াল সেতুর দৈর্ঘ্য প্রায় ১১ কিলোমিটার। এটাকে আমরা আট ভাগে ভাগ করেছি। এর আগে আমরা চারটি অংশে পরিদর্শন করেছি। আজ আমরা দুটি অংশ পরিদর্শন করছি। আমরা মনে করি কিছুদিনের মধ্যে এটা পরিবর্তন হয়ে যাবে এবং ঢাকাবাসী উপকৃত হবে।”

এর আগে মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস মগবাজার উড়ালসেতুর নিচে চলমান কাজ ও পরে ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের নর্দমা পরিষ্কার কার্যক্রম, ধোলাইপা🍨ড় দয়াগঞ্জ রেল ব্রিজ পর্যন্তඣ বক্স কালভার্ট পরিষ্কার কার্যক্রম এবং ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের নর্দমা পরিষ্কার কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ডিএসসিসির সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রܫহমান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, ৩৯ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রোকন উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Link copied!