• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


মোহাম্মদপুরে হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে বিএনপির নেতাকর্মীরা


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: আগস্ট ১১, ২০২৪, ০৫:০৯ পিএম
মোহাম্মদপুরে হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে বিএনপির নেতাকর্মীরা

‘হিন্দু-মুসলিম ভাই ভাই, আমরা সবাই শান্তি চাই’-এই স্লোগানে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মিছিল করেছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। এসময় তারা♔ বিভিন্ন মন্দির প🍃রিদর্শন করে সেখানে পাহারার ব্যবস্থা করেন।

শনিবার (১০ আগস্ট) রাতে বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শনে যান বিএনপির নেতাকর্মীরা। এসময় তারা হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদে♔র পাশ🅰ে থাকার আশ্বাস দেন।

এসময় বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজী♏বী ও মোহাম্মদপুর থানা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক মোহাম্মদ সারোয়ার হোসেন সাকিফ, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি শাহজাহান চৌধুরী, সদস্য হাজী মো. মোস্তফা, মো. সোহাগসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা উপস্থিত⛦ ছিলেন।

এর আগে সোমবার (৫ আগস্ট) শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগের পর একটি মহল দেশে অরাজকতা সৃষ্টির ল🍷ক্ষ্যে বিভিন্ন জায়গায় হিন্দু সম্প্রদায়ের বাꦫড়িঘর ও মন্দিরে হামলা চালাচ্ছিল। এ ঘটনায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে বিভিন্ন মন্দির ও বাসা-বাড়িতে পাহারা বসিয়েছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা।

বিএনপির এমন উদ্যোগে খুশি হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ। তারা বলেন, “বিএনপির 🐬ভাইয়েরা আমাদের মন্দির পাহারা দিচ্ছেন। এটা খুবই ভালো লাগার। আমরা সবাই মিলেমিশে থাকতে চাই। কোনো ধর্💟মীয় সংঘাত চাই না।”

অ্যাডভোকেট সারোয়ার হোসেন সাকিফ বলেন, “দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় আমরা নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করছি। কোনো দুষ্কৃতকারী যেন হিন্দুদের জানমাল ও মন্দিরে হামলা করতে না পারে সেজন্য পাহারার ব্যবস্থা করেছি। আমরা নিজেরাও বিভিন্ন মন্দিরে যাচ্ছি। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে কথা বলছি, কোনো সমস্যা হলে আমাদের জানাতে 🌸বলেছি। এই দেশ সবার। এখানে হিন্দু-মুসলিম কোনো ভেদাভেদ থাকতে পারে না। আমরা সবাইকে নিয়ে শান্তিতে থাকতে চাই।”

এদিকে সংখ্যালঘুদের মন্দির ও বাড়িঘর পাহারা দেওয়ার বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚোকেট রানা দাশগুপ্ত। তিনি বলেন, “দেশের বিভিন্ন জায়গায় মুসলিম সম্প্রদায়ের অনেকে মন্দির ও হিন্দু সংখ্যালঘুদের ঘর পাহারা দিচ্ছেন। বিষয়টাকে আমরা ইতিবাচকভাবে দেখছি। আমাদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীসহ সবার প্রতি অনুরোধ, নতুন সরকার আসা পর্যন্ত সংখ্যালঘু এলাকা, প্রতিষ্ঠান ও মানুষকে তারা নিরাপত্তা দিক।”&nbs✃p;

Link copied!