রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, “বাংলাদেশ রাশিয়া🐬র পরীক্ষিত বন্ধু। বাংলাদেশের সঙ্গে রাশিয়ার বন্ধুত্ব অনেক পুরোনো। সমতা ও সম্পর্ক এই সম্পর্কের ভিত্তি।”
বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) রূপপুরে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসꦇিনার সঙ্গে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন পুতিন।
ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, “শুধꦛু বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন নয়, প্রকল্পের পুরো সময়কাল সব ধরনের কারিগরি সহযোগিতাও করে যাবে রাশিয়া।”
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “২০১৩ সালে রোসাটম বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে কাজ শুরু করে। গবেষণার কাজ শেষ হওযার পর ২০১৭ সালে চুল্লির প্রথম ঢালাইয়ের কাজ শুরু হয়। দুই ইউনিট বিশিষ্ট দুই হাজার ৪০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন এই কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিটের উৎপাদন ২৪ সালে এবং দ্বিতীয় ইউনিটের উৎপাদন ২০২৬ সালে শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে। পূর্ণমাত্রায় উৎপাদনে যাওয়ার পর বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশের বিদ্যুৎ চাহিদার ১০ শতাংশ পূরণে সক্ষম হবে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি কার্বন নির্গমন করবে না, যা সামগ্রিক অর্থে একটি ভাল🍌ো দিক।”
পুতিন আরও বলেন, “বিদ্যুৎ কেন্🔜দ্রটিতে ২০ হাজারের বেশি মানুষ কাজ করছে, যা꧒দের বেশিরভাগই বাংলাদেশি। তাছাড়া ভারতীয় বন্ধুরাও আমাদের সাহায্য করছে। দুই দেশের কর্মীরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে এবং নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যেই কাজ শেষ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।”
অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি আরও যুক্ত আছেন প্রধানমন্ত্𝓡রী শেখ হাসিনা ও আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রোসি।
এর আগে প্রকল্পের পরিচিতি তুলে ধরেন পরমাণু বিজ্ঞানী ও প্রকল্প পরিচালক ড. মো. শৌকত আকবর। এরপর পারমাণব🧔িক জ্বালানি উৎপাদন ও রূপপুর পারমাণবিক বিদ্𓄧যুৎ কেন্দ্রে প্রথম ব্যাচের হস্তান্তর সম্পর্কিত ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।
অ💫নুষ্ঠানে পারমাণবিক জ্বালানির একটি নমুনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমানের হাতে হস্তান্তর করবেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚন রুশ পরমাণু শক্তি করপোরেশন রোসাটমের মহাপরিচালক আলেক্সি লিখাচেভ।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর আকাশপথে রাশিয়া থেকে ঢাকায় পৌঁছায় পারমাণবিক জ্বালানি🤪। এরপর বিশেষ নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সড়কপথে এটি রূপপুরে নিয়ে যাওয়া হয়।