ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২১তম দিন আজ রোববার। মেলা প্রাঙ্গণে চলছে কেনাবেচার ধুম। মেলা চলবে আর মাত্র ৯ দিন। তাই শেষ দিকে এসে ক্রেতা আকর্ষণে বিভিন্ন পণ্যের ওপর ছাড় দিচ𓄧্ছে স্টলগুলো।
প্রতিবছরই শেষ সময়ে মেলায় বিক্রি বাড়ানোর জন্য নিজেদের পণ্যে লোভনীয় সব অফার দিয়ে থাকেন বিক্রেতারা। ক্রেতা আকৃষ্ট করতেই মূলত ব্যব꧙সায়ীদের এমন উদ্যোগ। ১টি কিনলে ২টি ফ্রি, এক পণ্যের দামে পাঁচ পণ্য, ঘর সাজাতে ৬০ টাকার পণ্য নিন এমন অফারে অনেক দর্শনার্থীরাই হুমড়ি খেয়ে পড়েন প্যাভিলিয়নগুলোতে। আবার কেউ কেউ পণ্যের ওপর সরাসরি ১০-৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিচ্ছেন।
মো. শোভন ন𒐪ামের এক ব্লেজার ব্যবসায়ী সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “এবার মেলায় খুব একটা বেশি সুবিধা করতে পারেনি আমরা। শুরুতে ব্লেজারের রেট বসিয়ে চাহিদা মতো বিক্রি করা যায়নি। তাই মেলার শেষ সময়ে এসে ব্লেজারে আমরা অফার বসিয়ে দিয়েছি। যেমন🍬, ২২০০ টাকা ব্লেজার এখন বিক্রি করছি ১৬০০ টাকায়। এমন ছোটদের ব্লেজারেও আমরা ছাড় দিয়েছি।”
বাণিজ্য ম🤡েলার শুরুর দিকে শুধু আশপাশের এলাকার মানুষকে আসতে দেখা গেলেও এখন দূর-দূরান্ত থেকেও অনেকে আসছেন। ছুটির দিনগুলোতে কেনাকাটার পাশাপাশি মেলায় অনেকে ঘুরতে আসছেন। মেলায় ঘুরতে আসা বেশিরভাগ দর্শনার্থীরা বলছেন, যোগাযোগ সুবিধা ও মেলার পরিবেশ ভালো থাকায় পরিবার, আত্মীয় ও বন্ধু-বান্ধব নিয়ে মেলায় বেড়াতে এসেছেন।
কাপড়ে ১০ শতাংশ ডিসকাউন্ট দেখে মেলায় জামা এসেছিলেন রুবিনা ইসলাম। তিনি সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “শুরুতে একবার মেলায় এসেছিলাম। তখন সব পণ্যে দাম বেশি দেখে কোনো কিছু কেনা হয়নি। পরে ভাবলাম শেষ স꧅ময়ে পণ্যে অফার চলবে তখন কিনবো। তাই মেলা🃏য় শেষ সময়ে চলে আসলাম।”
তিনি আরও বলেন, “মেলায় এখন যে পণ্যগুলোতে অফার চলছে তাতে আমরা খুশি๊। শুরুতে যদি এমন অফার থাকতো তাহলে শুরুতে যারা কিনেছেন তাদের জন্য ভালো হতো।”
না�🌳�ঈম নামের আরেক ক্রেতা বলেন, “মেলায় এমন অফারে আমরা খুশি। তবে গতবারের চেয়ে এবার সব পণ্যে দাম অধিক বেশি বলা হয়। শেষ সময়ে অফার থাকার কারণে পরিবার নিয়ে এসেছি কিছু কেনার জন্য। কিছু কিনেছি আরও কিছু কিনতে চাই।”