মিয়ানমারের বিদ্রোহী দল আরাকান আর্মির সঙ্গে সংঘর্ষের মধ্যে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বর্ডার গার্ড পুলিশ-বꦰিজিপি) আরও ২৭🍬 জন সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
রবি থেকে সোমবার (৪-৫ ফেব্রুয়ারি) সক🔴াল ৮টা পর্যন্ত বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যের সংখ্যা দাঁড়াল ৯৫ জনে❀।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত বিজিপির ৯৫ জন সদস্য অস্ত্রসহ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার 🌊তুমব্রু সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন। বিজিবি তাদের নিরস্ত্রীকরণ করে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়েছে।
শরীফুল ইসলাম আরও বলেন, রোববার ভোর থেকে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির সদস্যরা প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া শুরু করেন। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু সীমান্ত এলাকা দিয়ে তারা বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। সন্ধ্যা পর্যন্ত পালিয়ে আসা বিজিপির সংখ্যা ছিল♎ ৩৯ জন। রাত ১২টার দিকে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৬৮ জনে। সোমবার সকালে এসেছেন আরও ২৭ জন। মোট ৯৫ জন। এর বাইরে রোববারের মধ্যে আহত ১৫ জন বিজিপি সদস্যের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
এর আগে রোববার স্বরাষ্ট্রম🍬ন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানিয়েছিলেন, ১৪ জন বিজিপি সদস্য নিরাপদে আশ্রয়ের জন্য বাংলাদেশের সীমানায় প্রবেশ করেছেন। তারা আটক আছেন। দুই দেশের কূটনৈতিক তৎপরতা শেষে তাদের ফেরত পাঠানো হবে।
স্💯বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেছেন, “মিয়ানমারে যে যুদ্ধ চলছে, তা কত দিন চলবে, আমরা জানি না। আমাদের সীমান্ত ক্রস করে কাউকে আসতে দেব না। আমাদের ব✅িজিবিকে আমরা সেই নির্দেশনা দিয়েছি।”