নতুন করে আরও ১০৮ শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। এ নিয়ে তিন দফায় ৪৪৩ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ হ൩লো।
তৃতীয় ধাপে ১০৮ জন ℱশহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করে বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) গেজেট 🤡প্রকাশ করেছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
নতুনদের মধ্যে শিক্ষক, রাজনীতিক, সমাজকর্মী, চিকিৎসক, আইনজীবী, লেখক, চাকরিজীবী, প্রকৌশলী, নাট্যক☂ার, সাংবাদিক, সংগীত শিল্পী এবং সংস্কৃতিকর্মী রয়েছেন।
গেজেটে বলা হয়, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা꧒ প্রণয়নের জন্য গঠিত কমিটির সুপারিশের আলোকে শ♏হীদ বুদ্ধিজীবীর সংজ্ঞা অনুযায়ী তাদের তালিকা প্রকাশ করা হলো।
এর আগে গত ৬ জানুয়ারি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী যাচাই-বাছাই কমিটির সভায় নতুন করে ১০৮ জনের নাম শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি চূড়ান🎃্ত করা হয়।
২০২১ সালের ৭ এপ্রিল ১৯১ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম গেজেট আকারে প্রকাশ করে༒ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। ২০২২ সালের ২৯ মে দ্বিতীয় তালিকায় ১৪৩ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রণয়নের জন্য ২০২০💯 সালের ১৯ নভেম্বর গবেষক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে যাচাই-বাছাই কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটি🙈 নির্ধারিত শহীদ বুদ্ধিজীবীর সংজ্ঞা অনুযায়ী, যে সব সাহিত্যিক, দার্শনিক, বিজ্ঞানী, চিত্রশিল্পী, শিক্ষক, গবেষক, সাংবাদিক, আইনজীবী, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, স্থপতি, ভাস্কর, সরকারি ও বেসরকারি কর্মচারী, রাজনীতিবিদ, সমাজসেবী, সংস্কৃতিসেবী, চলচ্চিত্র, নাটক সঙ্গীত ও শিল্পকলার অন্যান্য শাখার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যাদের বুদ্ধিবৃত্তিক কর্মের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন এবং পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী কিংবা তাদের সহযোগীদে🅷র হাতে শহীদ কিংবা চিরতরে নিখোঁজ হয়েছেন তারা শহীদ বুদ্ধিজীবী হিসেবে বিবেচিত হবেন।
২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর কমিট🌟ির প্রথম সভায় প্রাথমিকভাবে এক হাজার ২২২ জন বুদ্ধিজীবীর তালিকা অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রাথমিকভাবে ১৯৭২ সালে এক হাজার ৭০ জন শহীদের তালি🥃কা, পরবর্তীসময়ে ডাক বিভাগ ১৫২ জন শহীদের ডাকটিকিট প্রকাশ করে সেই তালিকাও অনুমোদন দেওয়া হয় ওই সভায়।