গরমে যেমন এসির চাহিদা বাড়ে। শীতের মৌসুমে তেমনই রুম হিটারের চাহিদা বাড়ে। বাইরের কনকনে শীত থেকে ঘরের ত🐷াপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতেই রুমি হিটার ব্যবহার করা হয়। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে রুম হিটার ব্যবহার বেড়েছে। তবে এর সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা কম। কোন ধরণের রুম হিটার কিনবেন বা কোন কোম্পানির রুম হিটারের সার্ভিস ভালো হবে, তা নিয়ে দ্বিধায় থাকেন।
বাজারে বিভিন্ন কোไম্পানির রুম হিটার পাওয়া যায়। দাম ও মানের দিক থেকে বিবেচনয়া রেখে রুম হিটারই কেনা উচি🐻ত। সেই সঙ্গে রুম হিটার ব্যবহারের সঠিক নিয়মও জানা জরুরি।
রুম হিটার ঘরের খোলা স্থানে রাখার ব্যবস্থা করুন। খেয়াল রাখুন, তা যেন শিশুদের নাগালের বাইরে থাকে। রুম হিটা🐻র চালু করার পর ঘর দ্রুত গরম হয়। ঘর পর্যাপ্ত গরম হলে হিটার বন্ধ করে দিন।
ঘরের দরজা-জানালায় কোনো ফাঁকা বা ছিদ্র থাকলে তা বন্ধ করে দিন। একটানা ৩-৪ ঘণ্টা চালানো পর এটি বন্ধ করে রাখতে পারেন। সব সময় চালানোর প্রয়োজন হয় না। শুধু খেয়াল রাখুন, বাইরের ঠাণ্ডা বাতাস যেন ঘরে প্রবেশ না করে। তাছাড়া রুম হিটার ব্যবহারে বিদ্যুৎ বিল বাড়তে পারে। সেদিඣকেও খেয়াল রাখা জরুরি।
অতিরিক্ত রুম হিটার ব্যবহারের কিছু ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। কারণ যে কোনো ইলেকট্রনিক্স পণ্য অধিক পরিমাণে ব্যবহার করলে কিছু পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। রুম হিটার বেশি ব্যবহারের কারণে ঘরের আর্দ্রতা কমে যায় ও ত্বকের শুষ্কতা বাড়তে থাকে। যাদের অ্যালার্জি বা সোরিয়াসিসের সমস্যা✨ আছে তাদের শরীরে চুলকানি বাড়ে। অ্যাজ🧜মার রোগীদের রুম হিটার ব্যবহারে ক্ষতি হতে পারে। এছাড়া ব্রঙ্কাইটিস ও সাইনাসের রোগীদেরও অসুস্থতা বাড়তে পারে। কারণ রুম হিটারের বাতাস ফুসফুসে কফ জমাতে পারে।