বিবাহবিচ্ছেদের অধিকাংশ ঘটনাই ঘটে পরকীয়া সম্পর্কের কারণে। নারী-পুরুষ দুজনই পরকীয়া স🧸ম্পর্কে জড়াতে পারেন। পরকীয়ার খবর স্বজনদের মধ্যে পৌছে গেলে তা নিয়ে কৌতুহলেরও শেষ থাকে না। অনেকে তো কিছু জানার আগেই সন্দেহের চোখ🀅ে দেখেন। প্রতিবেশীরা তো কারো আচরণ আর চলাফেরা দেখেই সন্দেহ করে বসেন, ‘নিশ্চয়ই পরকীয়া করছে পাশের বাড়ির ভাবি বা ভাই’। পরকীয়া নিয়ে কৌতুহলের শেষ নেই বিশেষজ্ঞদেরও। নারী-পুরুষের আচরণ, জীবনযাত্রার ধরণ দেখে কীভাবে পরকীয়ার লক্ষণ বোঝা যায়, তা নিয়েও চলে নানা গবেষণা।
স🦄ম্প্রতি পরকীয়া সম্পর্ক নিয়ে একটি গবেষণা প্রকাশ পেয়েছে আমেরিকার জনপ্রিয় ডেটিং ওয়েবসাইট ‘ইলি🐻সিটএনকাউন্টারস’। এক সমীক্ষায় দাবি করছে, পরকীয়ায় জড়িতরা বেশিরভাগই বিড়ালপ্রেমী হয়। বিশেষ করে নারীরা। গবেষণার ফলাফলে বিশেষজ্ঞরা জানান, পরকীয়া করছেন বা আগ্রহী এমন নারীরাই বিড়াল পোষেন বেশি।
নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে জানা যায়,ডেটিং ওয়েবসাইটটি পরকীয়ায় জড়িত ১ হাজার ৪০০ জন নারীকে নিয়ে ꦰসমীক্ষা করে। অংশগ্রহণকারী নারীদের বয়স, পেশা বা অন্য কোনো আর্থ-🅷সামাজিক তথ্য গোপন রেখেই সমীক্ষাটি পরিচালনা করা হয়।
পরকীয়া সম্পর্কে জড়ানো নারীরা কোন൩ প♋্রাণী পোষেন? এমন প্রশ্নের মুখোমুখি হোন অংশগ্রহণকারী নারীরা। এর মধ্যে ২২ শতাংশ নারী পরকীয়ায় লিপ্ত ছিলেন। তারা সবাই বিড়াল পোষেন। অন্য প্রাণী পোষার আগ্রহও দেখিয়েছেন তারা। এরমধ্যে ১৯ শতাংশ নারী মাছ পালনে, ১৭ শতাংশ নারী হ্যামস্টার, ১৬ শতাংশ নারী গিনিপিগ, ১৫ শতাংশ নারী টিকটিকি, ১৪ শতাংশ নারী কচ্ছপ, ১৩ শতাংশ নারী পাখি, ১২ শতাংশ নারী কুকুর, ৫ শতাংশ নারী সাপ এবং ২ শতাংশ নারী খরগোশ পালনে আগ্রহ পোষন করেছেন।
পরে সমীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফলে বিশেষজ্ঞরা জানান, পরকীয়ায় জড়িত অধিকাংশ নারীরা বিড়াল পুষত൲েই বেশি পছন্দ করেন।
এদিকে&♕nbsp;এই ধরনেরܫ সমীক্ষার কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলেও প্রতিবেদনে জানানো হয়।