• ঢাকা
  • বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪, ৬ ভাদ্র ১৪৩১, ১৫ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


কেন বাড়ছে পুরুষদের আত্মহত্যার হার, দায়ী কারা?


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুলাই ১০, ২০২৪, ০৪:৪৪ পিএম
কেন বাড়ছে পুরুষদের আত্মহত্যার হার, দায়ী কারা?

সারা বি🐼শ্বে দিন দিন বেড়েই চলছে পুরুষদের আত্মহননের হার। নাগরিকদের মানসিক সুরক্ষা দিতে অনেকটাই হিমশিম খেতে হচ্ছে প্রশাসনকে। তবে কেন বাড়ছে পুরুষদের আত্মহত্যার হার? এর জন্য দায়ী বা কারা? এমন প্রশ্নের এক বিতর্কিত এক মন্তব্য করে বসেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলের সিটি কাউন্সিলর কিম কি-ডাক। তার মতে, পুরুষদের আত্মহত্যার জন্য দায়ী নারীরা।

শুধু তাই নয় নারীর চাকরি ও পুরুষের বিবাহ নিয়েও বিতর্কিত মন্তব্য করেন ওই কাউন্সিলর। তিনি জানান, কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ বেড়ে যাওয়ার কারণে পুরুষের জন্য চাকরি খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে। এ কারণে বহু পুরুষ বিয়ে ᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚকরার জন্য উপযুক্ত পাত্রী পাচ্ꦍছে না বলেও দাবি করেন তিনি।

কিম 🦄কি-ডাক জানান, তার দেশে ক্রমেই নারী আধিপত্যবাদী সমাজ তৈরি হচ্ছে। এমন পরিস্থিতি পুরুষদের মধ্যেꦅ আত্মহননের হার বেড়ে যাওয়ার একটি কারণ।

ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কাউন্সিলর কিম সিউলের হান নদীর সেতুতে আত্মহত্যাচেষ্টার তথ্য বিশ্লেষণ করার সম💎য় এমন বিতর্কিত মূল্যায়ন করেন। কিমের এমন মন্তব্যের পর সমালোচনার ঝড় উঠতে শুরু করে দক্ষিণ কোরিয়ার বিভিন্ন মহলে।

বিশ্বে ধনী দেশগুলোর মধ্যে দক্ষ🐟িণ কোরিয়াতে আত্মহত্যার হার সবচেয়ে বেশি। এমনকি দেশটিতে লিঙ্গ সমতাও সবেচেয়ে নাজুক অবস্থায় রয়েছে। এমন তথ্য দেওয়া হয় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যশ বিবিসির এক প্রতিবেদনে।

সিটি কাউন্সিলে দাপ্তরিক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১৮ সালে হান নদীর সেতু থেকে𓄧 লাফ দিয়ে ৪৩০টি আত্মহত্যার চেষ্টা করা হয়। ২০১৩ সালে এর পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৩৫ট꧂িতে। এ সময়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করা ব্যক্তিদের মধ্যে পুরুষের হার ৬৭ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৭৭ শতাংশে।

আত্মহত্যা প্রতিরোধ বিশেষজ্ঞরা এ প্রতিবেদনে বেশ গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন। বিশ্বব্যাপী আত্মহত্যার চেষ্টাকারী ব্যক্তিদের মধ্যে পুরুষের সংখ্যাই বেশি। যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৫🥂০ বছরের কমবয়সী পুরুষ প্রাণ হারানোর প্রধান কারণ আত্মহত্যা। সিউলে পুরুষদের আত্মহত্যার হার বেড়ে যাওয়ার পরও কাউন্সিলর কিমের এমন মন্তব্যকে অযাচিত ও অসতর্কতা বলে মন্তব্য করেন সিউলের ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের মানসিক স্থাস্থ্য বিভাগের অধ্যাপক সং-ইন-হা।

বিবিসি জানায়, দক্ষিণ কোরিয়ায় এখন বিভিন্ন পূর্ণকালীন চাকরিতে নারী-পুরুষের বৈষম্য রয়েছে। এমনকি নারীরা সেখানে পুরু🐬ষের তুলনায় ২৯ শতাংশ কম 𒊎বেতন পান।

Link copied!