বলিউডে স্টার কিডদের মধ্যে বর্তমান সময়ে সবথেকে জনপ্রিয় সাইফ-কারিনার ছেলে তৈমুর। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে গণমাধ্যম—সবখানে তাকে নিয়ে রীতিমতো হইচই লেগে যায়। তবে আপনি জানেন কী—তৈমুরকে বিক্রি করে দিতে চেয়েছিলেন সাই🐻ফ আলী খান। ক𝄹িন্তু কারিনা তাতে রাজি হননি।
কী এমন হয়েছিল যে এই চিন্তাভাবনা এসেছিলে অভিনেতার মাথায়। আসুন তাহলে জেনে নিন। এক সাক🔜্ষাৎকারে সাইফ বলেছিলেন, “প্রচুর ছবি প্রযোজকের দল আমাকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন যে, যেন নিজের অভিনীত ছবির প্রচারে তৈমুরকে ব্যবহার করি। এর জন্য মোটা টাকাও দিতে রাজি হয়েছিলেন তারা।”
সেই🍰 সাক্ষাৎকারের সঞ্চালককে তিনি জানান, এই প্রস্তাব ౠস্ত্রী করিনাকেও বলেছিলাম আমি। অবশ্য এরপর যা হল তা ভাবতেই পারেননি সাইফ। অভিনেতা বলেছিলেন,“কারিনা তো শুনেই একদম অগ্নিশর্মা হয়ে উঠেছিল। চিৎকার করে বলে উঠেছিল আমাকে তুমি তোমার ছেলেকে কোনোভাবেই বিক্রি করতে পারো না। অসভ্যতামিটা কি একটু কম করা যায়না?”
কিন্তু এই কথা শুনে সাইফ কিন্তু একটুও দমে যাননি। পাল্টা বলেছিলাম কিসের অসভ্যতামি? সবাই যখন চাইছে বিক্রি করাই যাক না তৈমুরকে, অকপটে জানিয়েছিলেন তৈমুরের বাবা। তবে নিজের এই অদ্ভুত মন্তব্যের পিছনে সাইফের একদম পাক্কা যুক্তিও ছিল। বলেছিলেন, “ওকে তো সামাজিক মাধ্যমে সবসময়ই মানুষ দেখছে। তাই যদি কোনও নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মে তৈমুরকে পেশ করা যায়। আর তার জন্য মোটা টাকাও💃 ঘরে আসে তাহলে ক্ষতিটা কী?” এখানেই না থেমে তিনি আরও জানান, যেমন- বাচ্চাদের কোনও বিখ্যাত ন্যাপির কোনও ব্র্যান্ডের মুখ হিসেবে যদি তৈমুরকে ব্যবহার করা যায়।
সেই পারিশ্রমিকের কিছুটা যেমন তৈমুরের পড়াশোনার পিছনে খরচ করা যাবে। আর পড়ে থাকা বাকি থাকা টাকা দিয়ে সুইজারল্যান্ডে ছুটি কাটানো যাবে আর কী!’ কথা শেষ করেই খুব হেসেছিলেন বাবা সাইফ। তবে সাইফের কোনও যুক্তিইဣ করিনার কাছে খাটেনি।