• ঢাকা
  • সোমবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১৮ ভাদ্র ১৪৩১, ২৭ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


শেষ না দেখে ছাড়ব না: স্বস্তিকা


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২, ২০২৪, ১২:৩২ পিএম
শেষ না দেখে ছাড়ব না: স্বস্তিকা
মিছিলে অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। ছবি: ফেসবুক থেকে

একমাস হলো  ভারতের আরজি কর কাণ্ডে প্রতিবাদ চলছেই। মিছিলে মিছিলে উত্তাল কলকাতা। রোববার (১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ছিল মিছিল ও স🐠মাব𒁏েশ। কলেজ স্কয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত  সমাবেশে ছিল মানুষের ভীড়। 

আন্দোলনের প্রথম থেকে সরব ছিলেন অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। বরাবরের মতো তিনিও মিছিলꦉে যোগ দিয়েছিলেন। সমাবেশ থেকে♒ তার সাফ কথা, ‘এই প্রতিবাদ থামবে না, এর শেষ না দেখে ছাড়ব না।’

কলকাতার জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী বলেন, “স♐কলে নিজের নিজের মতো করে প্রতিবাদ করছেন। কিন্তু ঘটনার তদন্ত কতটা এগিয়েছে, তা এখনও আমরা জানি না। কেউ গ্রেফতার হয়নি। সিবিআইয়ের তদন্ত কোন পথে চলেছে, খবর আমাদের কাছে নেই। সরকারের তো একটা দায়বদ্ধতা আছে। নির্যাতিতার বাবা-মাকে জবাব দেওয়ারও তো একটা দায়বদ্ধতা আছে।”

তিনি ঘট🌄নার তদন্ত নিয়ে সন্দিহান প্রকাশ করে বলেন,“ প্রায় এক মাস হতে চলল। এমন একটা নির্মম ঘটনার কোনো সুরাহা হল না। জনসাধারণকে বোকা ভেবে লাভ নেই। একটা মানুষকে দোষী হিসেবে সামনে আনা হচ্ছে, কিন্তু আমরা কেউ বিশ্বাস করি না, একা এত বড় কাণ্ড ঘটিয়েছ🐎ে সে। সেটা অসম্ভব।”

আরজি কর হাসপাতালের ভাইরাল ভিডিও নিয়েও অভিনেত্রীর স্পষ্ট কথা, “অনেক রকম ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। দেখা যাচ্ছে, মৃতদেহের পাশে রীতিমতো গোল বৈঠক করে পরিকল্পনা চলেছে। অকুস্থলে কোনো নিরাপত্তা নেই। মিথ্যে কথা বলে আত্মহত্যা বলে চালান﷽োর চেষ্টা হয়েছে।”

স্বস্তিকা বলেন, “জনসাধারণ তো বুদ্ধি বিবেচনা কাজে লাগিয়ে ভোট দꦓেন। কিন্তু এমন ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরেও মানুষকে বোকা ভাবার কোনো জায়গাই নেই। জনসাধারণের জন্যই কিন্তু সরকার। মানুষের জন্যই পাওয়া ক্ষমতা সরকারের কাছে। কিন্তু তাও কেন সুরাহা পাচ্ছি না?” এদিকে স্বস্তিকার স্পষ🔥্ট দাবি, সিবিআইয়ের হাতে তদন্ত যাওয়ার আগেই তথ্যপ্রমাণ লোপাট হয়েছে। দুষ্কৃতীরা ভাঙচুর চালিয়েছে।

অভিনেত্রীর কথায়, সাধারণ নাগরিক হিসেবে আর কী কী করতে পারি যাতে সরকারের ঘুম ভাঙে✨, সেটাই দেখছি। নির্যাতিতার বাবা-মাও তাই চান।

গত ৮ আগস্ট দিবাগত ভোররাত ৩-৬টার মধ্যে হাসপাতালে খুন করা হয় ওই তরুণী চিকিৎসককে। ধর্ষণের পর তাকে খুন করা হয়েছে। ওই তরুণীর গলার একটি হাড় ভাঙা। তাই প্রাথমিক ধারণা, গলা টিপে হত্যা করা হয়েছে। শরীরে মোট দশ স্থানে ক্ষܫত পাওয়া গিয়েছে; লজ্জাস্থানে রক্ত ছিল।

Link copied!