কান চলচ্চিত্র উৎসবের ছব😼ির বাজারে আগামী বছরই অংশ নেবে বাংলাদেশ। উৎসবে যোগ দিয়ে ফেরার আগে এ তথ্য জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি আরও বলেছেন, “আন্তর্জাতিক মাধ্যমে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র🙈কে তুলে ধরতে কাজ করছে সরকার।”
মাশে দ্ওযু ফিল্ম। বিশ্ব চলচ্চিত্রের অন্যতম বড় এই ফিল্ম মার﷽্কেটে সারা বিশ্ব থেকে আসেন প্রযোজক, পরিচালকরা তাদের ছবির প্রচার, অর্থ বিনিয়োগ ও বিপণন কৌশল ঠিক করতে। সারি সারি প্যাভিলিয়নে দেশগুলো তুলে ধরে তাদের চলচ্চিত্র।
উৎসবের ৭৫ তম আসরে যোগ দিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, “এই বাজারে আাগামী বছরেই দেখা যাবে ব𒉰াংলাদেশকে।”
কান থেকে ব্রাসেলসে যাবার আগে একান্ত আলাপে মন্ত্রী বলেন, “এবার বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ এর ট্রেলার প্রকাশ করতেই এসেছি। আমরা পরিকল্পনা করছি, আগামী বছর বাংলা♌ꦇদেশের একটা প্যাভিলিয়ন আমরা এখানে দেব। আমাদের সিনেমা শিল্প ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও যেন বাংলা সিনেমা জায়গা করে নেয়। সে লক্ষ্য নিয়েই আমরা এগুচ্ছি। এবং সেই কারণে কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালসহ অন্যান্য চলচ্চিত্র উৎসবে আমরা অংশগ্রহণ করব। আগামী বছর এখানে প্যাভিলিয়ন দেবার পরিকল্পনা করছি।”
বাংলাদেশের তরুণ নির্মাতাদের সাহায্যে তার সরকার এরমধ্♚যেই কাজ শুরু করছে বলে জানান মন্ত্রী।
এমন উদ্⛎যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছেন এখানে আসা দেশের নির্মাতা, অভিনয় শিল্পীরা। তবে তারা এও বলছেন বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে তুলে ধরতে এই 🐽সরকারি উদ্যোগের সদ্ব্যবহার করতে হবে। তবেই এগিয়ে যাবে দেশের চলচ্চিত্র শিল্প।