• ঢাকা
  • বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


মধ্যরাতে থানা থেকে তিন শিক্ষার্থীকে ছাড়িয়ে আনলেন রাবির শিক্ষকেরা


রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
প্রকাশিত: আগস্ট ১, ২০২৪, ০৯:২৪ এএম
মধ্যরাতে থানা থেকে তিন শিক্ষার্থীকে ছাড়িয়ে আনলেন রাবির শিক্ষকেরা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি🌺কে কেন্দ্র করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আটকಞ তিন শিক্ষার্থীকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা।  

বুধবার (৩১ জুলাই) দুপুরের দিকে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে এই তিন🦩 শিক্ষার্থীকে আটক নগরীর মতিহার থানা পুলিশ।🍎 পরে বিকাল ৪টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত শিক্ষকেরা উপস্থিত থেকে থানা থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন শিক্ষার্থীদের।

পুলিশ ও শিক্ষকদের সূত্র জানা যায়, বুধবার দুপুরের দিকে বিশ্ববিদ্যাল꧙য়ের মেডিকেল সেন্টারের সামনে থেকে বিশ্ববিদ🔯্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী সৈয়দ সামিউল বাসিত, মাজেদ হাসান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে থেকে শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী নাইম ইসলামকে আটক করে পুলিশ। পরে ১টা পর নগরীর মতিহার থেকে এই তিনজনকে ছাড়িয়ে আনেন শিক্ষকেরা।

এদিকে বিকা🌠ল সাড়ে ৩টার দিকে নগরের মহিষবাথান এলাকা থেকে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী রিফাত হাসান এবং আইন বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী প্রত্যয়কে আটক করা হয়। প্রত্যয়কে রাজপাড়া থানা-পুলিশ এবং রিফাত হ🦄াসানকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) আটক করে। তবে এই দুইজন শিক্ষার্থী অন্য থানায় আটক হওয়ায় তাদের ছাড়ের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

আ⛎টক হওয়া শিক্ষার্থীদের উদ্ধারের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর বিভাগের অধ্যাপক আমিরুল ইসলাম কনক বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি ঘিরে এদের আটক করেছিল পুলিশ। তারা বলছেন, কারফিউ মধ্যে শিক্ষার্থীরা আইন ভঙ্গ করেছেন। আন্দোলনকে দমানোর জন্য শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ মনে করছে, শিক্ষার্থীরা যে ধরনের দাবি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে আন্দোলনটা যাতে না ছড়াতে পারে তাই তারা কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে।

শিক্ষার্থীদের আটকে খবর শুনে বিকাল ৪টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকেরা থানায় ছুটে যান। সন্ধ্যার দিকে শিক্ষকদের সংখ্যা থানাগুলোতে বাড়তে থাকে। মতিহার থানায় আটক ছাত্রদের মুক্তির দাবিতে অবস্থা করছিলেন ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক রোবাইদা আখতার, ইনস্টিটিউট অব ইংলিশ অ্যান্ড আদার ল্যাঙ্গুয়েজের পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক সেলিমꦐ রেজা নিউটন, আল মামুন, সহযোগী অধ্যাপক কাজী মামুন হা𓃲য়দার, নাট্যকলা বিভাগের অধ্যাপক মো. হাবিব জাকারিয়াসহ অন্তত ২০ শিক্ষক। 

Link copied!