নতুন শিক্ষাক্রম বাতিল, নম্বরভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি চালু এবং শিক্ষার্থীদের দলগত কাজে ডিভাইসমুখী হতে অনুৎসাহিত করাসহ ৮ দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছেন একদ♑ল অভিভাবক।
শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সম্মিলিত ♈শিক্ষা আন্দোলনে✨র ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
মানববন্ধনে অভিভাবকরা বলেন, “শিক্ষার্থীদের দলগত কাজে ডিভাইসমুখী হতে অনুৎসাহিত করতে হবে। শিক্ষার্থীদের অধ্যায়নমুখী করতে হবে। যে ইন্ডিকেটর দিয়ে বাচ্চাদের মূল্যায়ন করা হচ্ছে, সেটি❀ তো প্রতিবন্ধীদের জন্𝕴য প্রযোজ্য।”
অভিভাবকরা আরও বলেন, “নতুন এ শিক্ষাক্রমে আমাদের ব্যয়ও বাড়ছে। আমরা এত ꦺব্যয় কুলিয়ে উঠতে পারছি না। প্রতিদিন কাগজ, কলম ও পেনসিলের পাশাপাশি এখন নতুন নতুন সরঞ্জাম যুক্ত করা হচ্ছে।” শিক্ষা ব্যয়ের দিকেও রাষ্ট্রকে নজর দেওয়ার আহ্বান জানান তারা।
এ সময় অভিভাবকরা আট দফা দাবি উত্থাপন করেন। দাবিগুলো হলো—
১. ‘শি💦ক্ষানীতি বিরোধী’ নতুন শিক্ষাক্রম সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে।
২. নম্বরভিত্তিক দুটি সাময়িক লিখিত পরীক্ষা (৬০ নম্বর) চালু রাখতে হবে এবং ধারা🔥বাহিক মূল্যায়ন হিসেবে ৪০ নম্বর রাখতে হবে।
৩. নবম শ্রেণি থেকেই শিক্ষার্থীর আগ্রহ অনুযায়ী বিষয় নির্বাচনের সুযোগ অথবা বিজ্ঞ♉ান বিভাগ রাখতে হবে।
৪. ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ ইত্যাꦉদি নির্দেশক বা ইন্ডিকেটর বাতিল করে নম্বর ও গ্রেডভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখতে হবে।
৫. সবসময় সব শিখন, প্রোজেক্ট ও অভিজ্ঞতাভিত্তিক ক্লাসের ব্যয় সরকারকে বহন করতেꦓ হবে এবং স্কুল পিরিয়ডেই সব প্রোজেক্ট সম্পন্🌠ন হতে হবে।
৬. শিক্ষার্থীদের দলগত ও প্রোজেক্টের কাজে ডিভাইসমুখী হতে অনুৎসাহ♕িত করতে𒊎 হবে এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে অধ্যয়নমুখী করতে হবে।
৭. প্রতিবছর প্রতি ক্লাসে নিবন্ধন ও সনদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে, প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে এবং এস🤪এসসি ও এইচএসসি 🐻দুটি পাবলিক পরীক্ষা বহাল রাখতে হবে।
৮. সবসময় সব শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম ব🦋াস্তবায়নের আগে অবশ্যই তা মন্ত্রিপরিষদ ওꦛ সংসদে উত্থাপন করতে হবে।