বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্য🐬ালয়ের (ঢাবি) রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ ও পার্শ্ববর্তী সড়🌄কে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ।
রোববার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়🌠 ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের সঞ্চলনায় ও ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে ওই মানববন্ধন অনুষ🌃্ঠিত হয়।
এসময় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, “বঙ্গবন্ধুর হত্যায় খুনিদের দায় মুক্তির করার জন্য ‘ইনডেমনিটি অ্যাক্ট’ জারি করা হয়েছিল। পৃথিবীতে এমন কোনো দেশ পাওয়া যাবে না যেখানে খুনিদের এভাবে দায় মুক্তি দেওয়া হয়। ১৯৯৬ সালে এসে বঙ্গ🥃বন্ধুর তনয়া শেখ হাসিনা সেই অ্যাক্ট বাতিল করে খুনিদের বিচারের রুদ্ধ পথ উন্মুক্ত করেন।”
সাদ্দাম হোসেন বলেন, “যেসব দেশে বঙ্গবন্ধুর খুনিরা পলাতক রয়েছে সেসব দেশকে অনতিবিলম্বে দেশে ফিরিয়ে দিয়ে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচারের রায় কার্যকর করার সহযোগিতা কামনা করেন। এছাড়াও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে দেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত, অ্যাম্বাসেডরদের সহ🦹যোগিতা কামনা করেন ছাত্রলীগের এ নেতা।”
সভাপতির বক্তব্যে ছাত্রলীগের 🍰ঢাবি শাখা সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস বলেন, “বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেখানে মা, শিশুসহ নিরিহ মানুষকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে ✅সেখানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় নিশ্চুপ থাকে আর বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচারের সময় এই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় জেগে ওঠে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নিতে পারে নি কখনোও এ সম্প্রদায়। বিশ্বের তথাকথিত মোড়ল দেশগুলোর প্রতি আহ্বান থাকবে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরিয়ে দিয়ে এ দেশের মানুষকে কলঙ্ক মুক্ত করতে সহয়তা করুন।”
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, “বঙ্গবন্ধুকে খুনের মধ্য দিয়ে দেশকে উল্টো পথে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। এছ🅰াড়া বঙ্গবন্ধুকে যারা খুন করেছিল, খুনি জিয়া তাদেরকে বিভিন্নভাবে পুরষ্কৃত করেছিল। বাংলাদেশের মানুষ মন থেকে কখনোই ভাল থাকবে না, যদি ♏না বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের বিচার না হয়। এজন্যও পলাতক খুনিদের বিচারের আওতায় এনে তা কার্যকরের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতা কামনা করছি।”