ফরিদপুরে জীবন্ত রাসেলস ভাইপার ধরে বনবিভাগে জমা দেওয়ার পর পুরস্কার হিসেবে এক লাখ টাকা পেয়েছেন দুই যুবক। এছা🧸ড়া আরও একজনকে পুরস্কার দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
মঙ্গলবার (২৫ জুন) বিকেলে ফরিদপুর জেলা আꦅওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ্ মো. ইশতিয়াক আরিফ ওই দুইজনকে ৫০ হাজার করে ১ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত ক🃏রেছেন। এছাড়া ঘোষণা অনুসারে আরও একজনকে পুরস্কার দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এর আগে সোমবার (২৪ জুন) রাতে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের ব্যক্তিগত অফিসে ওই দুই ব্🗹যক্তির হাতে পুরস্কারের চেক তুলে দেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক🍨 আরিফ।
পুরস্কার🐷 পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন, ফরিদপুর সদর উপজেলার রেজাউল করিম ও আজাদ শেখ। শাহজাহান নামের অপর ব্যক্তিকে পরে পুরস্কার দেওয়া হবে।
পুরস্কারের চেক পেয়ে আজাদ❀ শেখ বলেন, “আমি জেলা আওয়ামী লীগের ঘোষিত পুরস্কারের ৫০ হাজার টাকা পেয়েছি। জেলা আওয়ামী লীগকে💟 ধন্যবাদ জানাই।”
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফ বলেন, “আমরা আমাদের ঘোষণ🔯া অনুযায়ী তিন ব্যক্তিকে পুরস্কার বাবদ ৫০ হাজার করে টাকা দেওয়া কথা। আমরা ঘোষণা অনুযায়ী দুজনকে সোমবার রাতে আমার ব্যক্তিগত অফিসে ৫০ হাজার করে এক লাখ টাকা দিয়েছি। আর একজনকে আমরা পুরস্কার দেব। সেটা দুই-একদিনের মধ্যে দিয়ে দেব।”
ইশতিয়াক আরিফ আরও বলেন, “মৃত রাসেল ভাইপার সাপ আনতে পারলে ও পরবর্তীতে জীবিত রাসেল ভাইপার ধরতে পারলে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। তবে প্রথমে ম🔴ৃত রাসেল ভাইপারের পুরস্কারের কথাটা আমরা একটু ইমোশনাল হয়েই বলেছিলাম। তবে, এ ব্যাপারে নানাজনের নানা কথা শুনতে হয় আমাদের। পরবর্তীতে জীবিত রাসেল ভাইপার সাপ ধরতে পারলে পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েও কথা শুনতে হয়েছে এবং আইনগত জটিলতাও আছে। তাই আমরা উভয় পুরস্কারের ঘোষণা প্রত্যাহার করে নিয়েছি। এরপর থেকে জীবিত কিংবা মৃত রাসেল ভাইপারের জন্য কাউকে কোনো পুরস্কার দেওয়া হবে না।”