সাপ্তাহিক ছুটিতে পর্যটকের ঢল নেমেছে পর্যটন নগরী কুয়াকাটায়। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই সৈকতের বিভিন্ন স্থান, রাস্তাঘাটসহ যেদিকে চোখ যায় হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। পাশাপাশি ২১, ২২, ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কুয়াকাটার বেশিরভাগ হোটেল-মোটেল ও কটেজ অগ্রিম ব𒅌ুকিং হয়ে গেছে।
পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, শুক্রবার কুয়াক✃াটা অর্ধ লক্ষাধিকের বেশি পর্যট✤ক অবস্থান করছেন। যে সকল পর্যটক অগ্রিম বুকিং ছাড়া এসেছেন, তাদের বিপাকে পড়তে হয়েছে।
গাজীপুর থেকে আসা শামীম খান বলেন, “আমরা ছুটি পেয়ে ৬ বন্ধু কুয়াকাটায় ট্যুরে এসেছি। এখন পর্যন্ত রুম খুঁজে পাইনি। এতো চাপ রয়েছে আগে বুঝতে পারলে অবশ্যই রুম অগ্রিম বুকিং করে আসতাম। রুম না পেলে রাতে চলে যাবো। রাস্তা সহজ আছে। খুব বেশি একটা কষ্ট হ🌠বে না।”
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইব্রাহিম ওয়াহিদ জানিয়েছেন, ফেব্রুয়ারি মূলত পর্যটকদের ভ্রমণের একটি উপযোগী সময়। এই 🌞সপ্তাহে কুয়াকাটায় রেকর্ড সংখ্যক পর্যটক হয়েছে। যা বিগত এক ꦦবছরেও হয়নি। কুয়াকাটা যাতায়াত ব্যবস্থা সহজ হওয়ায় পর্যটকদের চাপ বেড়েছে। যারা অগ্রিম রুম বুকিং না করে এসেছেন, তারা একটু ভোগান্তিতে পড়ছেন।
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, কুয়াকাটায় ১৫ থেকে ২০ হাজার পর্যটকদের আবাসিক সেবা দেওয়ার সক্ষমতা রয়েছে। আজকে কুয়াকাটার বেশিরভাগ হোটেল-মোটেল শতভাগ বুকিং রয়েছে। আজ ৫০ꦓ হাজার পর্যটকদের সমাগম হয়েছে।
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ জানান, “আজকে সকাল থেকে বিপুল সংখ্যক পর্যটকদের ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚভিড় লক্ষ করছি। তারা যাতে কোনোভাবে হয়রানির শিকার না হন এবং হোটেল কর্তৃপক্ষ যাতে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে বেশি ভাড়া না রাখে সে বিষয়ে আমাদের নজরদারি রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি স্পটসহ পুরো সৈকত সিসি ক্যামেরার আওতাভুক্ত। কুয়াকাটায়๊ আগত পর্যটকের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ট্যুরিস্ট পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে।”