• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৪, ২৩ আশ্বিন ১৪৩১, ৫ রবিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


যে কারণে মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দরের কাজ পেল জাপান


কক্সবাজার প্রতিনিধি
প্রকাশিত: অক্টোবর ৮, ২০২৪, ০৫:৫১ পিএম
যে কারণে মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দরের কাজ পেল জাপান

দীর্ঘদিন স্থগিত থাকা মাত🧔ারবাড়ী গভীর সমꩲুদ্রবন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। চীন বা ভারত নয়, সমুদ্রবন্দরটি নির্মাণের কাজ পাচ্ছে জাপান।

সোমবার (৭ অক্টোবর) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। প্রধান 📖উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিতꦫ্বে তার কার্যালয়ে একনেকের এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

মাতারবাড়ী সমুদ্রবন্দর নির্মাণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই বন্দরটি চীন করব💜ে না ভারত করবে, এটা নিয়ে টানাপোড়েন চলছিল। এটা ভূরাজনৈতিক তাৎপযপূর্ণ প্রকল্প। পরে কৌশলে স🅘রকার নিরাপদ উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা হিসেবে পরিচিত জাপানের মাধ্যমে এই বন্দর নির্মাণের কৌশল নিয়েছে।

পরিকল্পনা উপদেষ্টা আরও বলেন, “জাপান ও কোরিয়া আমাদের স෴বচেয়ে সহজ শর্তে ঋণ দেয়। জাপানি অর্থায়নের প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়। যেমন মেট্রোরেল এমআরটি লাইন-৬ (উত্তর-কমলাপুর), ঢাকা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল প্রকল্প। এ ছাড়া জাপানের একটা আইনি কাঠামো আছে। তাদের কোনো প্রতিষ্ঠানꦯ যদি অন্য দেশে দুর্নীতির সাথে জড়িত হয়, তাহলে তারা ওই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়। জাপানের মতো কোরিয়াতেও এই আইন আছে। পশ্চিমা কিছু দেশেও আছে। জাপানের প্রকল্পে দেশীয় ঠিকাদার দুর্নীতি করেছে, তার প্রমাণ পাওযা যায় না। এ কারণে জাপান আমাদের কাছে নিরাপদ।”

একনেক সভায় মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়নের ব্যয় ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৪ হাজার ৩৮১ কোটি টাকায় উন্নীত করার এক𒊎টি সংশোধিত প্রস্তাবও অনুমোদন হয়েছে।

মাতারবাড়ী বন্দরের গভীরতা ১৮ মিটার হওয়ায় ১ লাখ টন ধারণক্ষমতার মাদার ভেসেল (বড় জাহাজ) সহজেই এখানে নোঙর করতে পারবে𒁏 বলে আশা করা হচ্ছে।

বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে ৩০–৩৫ হাজার টন ধারণক্ষমতার জাহাজ নোঙর করছে, কিন্তু মাতারব♛াড়ী বন্দরে তিনগুণ বেশি ধারণক্ষমতার জাহাজ ভিড়তে পারবে। ফলে পরিবহন খরচ ও শিপিং সময় কমে আসবে।  

২০🐬২০ সালে প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ভূমি অধি🔥গ্রহণ জটিলতাসহ বিভিন্ন কারণে বাস্তবায়নে অগ্রগতি হয়নি। অন্যদিকে ডলারের মূল্য বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন কারণে নির্মাণব্যয় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি বেড়েছে।

Link copied!