• ঢাকা
  • রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


প্রেমিকাকে যৌনপল্লীতে বিক্রি করা সেই প্রেমিক গ্রেপ্তার


শেরপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: আগস্ট ১৪, ২০২৩, ০৮:০৭ পিএম
প্রেমিকাকে যৌনপল্লীতে বিক্রি করা সেই প্রেমিক গ্রেপ্তার

শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার লংগরপাড়া গ্রামের এক তরুণীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে জামালপুরের দয়াময়ী মোড়ဣ যৌনপল্লীতে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এর প্রেক্ষিতে লোকমান মিয়া (২৩) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১৪।

রোববার (১৩ আগস্ট) রাতে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। থানায় হস্তানꦏ্তরের পর সཧোমবার (১৪ আগস্ট) দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

লোকমান শেরপুর সদর উপজেলার চরশেরপ﷽ুর গ্রামের ইসমাইল হোসেন🍸ের ছেলে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে র‌্যাব-১৪ জামালপুর ক্যাম্প💎ের কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার আশিক উজ্জামান জানান, ওই ঘটনার পর থেকে আসামি গ্রেপ্তার এড়ানোর জন্য দেশেಞর বিভিন্ন জেলায় আত্মগোপনে ছিলেন। এরই সূত্র ধরে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে র‌্যাবের একটি অভিযানিক দল ঢাকার দক্ষিণখান এলাকা থেকে আসামি লোকমানকে গ্রেপ্তার করে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, শ্রীবরদী উপজেলার লংগরপাড়া গ্র🦩ামের ওই তরুণীর পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় ঝিনাইগাতী উপজেলার পাইকুড়া গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে। সংসারে বনিবনা না হওয়ায় প্রায় দুই বছ🐼র আগে ওই সংসার ভেঙে যায়।

এরপর থেকে ওই তরুণী বাবা-মায়ের সঙ্গে গাজী𒁏পুরে বসবাস করতেন। তরুণীর বাবা-মায়ের সঙ্গে একই পোশাক কারখানায় কাজ করতেন লোকমান। সেই সুবাদে তাদের বাসায় আসা-যাওয়ার 🍎একপর্যায়ে তরুণীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে লোকমানের।

বিষয়টি জানাজানি হলে তরুণীকে নানাবাড়ি শ্রীবরদী উপজেলার দক্ষিণ লংগরপাড়া গ্রামে পাঠিয়ে দেন তার বাবা-মা। এতে লোকমান ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্ন মাধ💟্যমে༒ ওই তরুণীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভনে গত ২০ জুন নানাবাড়ি থেকে তরুণীকে নিয়ে যান। দিনভর নানান জায়গায় ঘোরাফেরার পর কৌশলে জামালপুরের দয়াময়ী মোড়ের যৌনপল্লীতে তাকে বিক্রি করে পালিয়ে যান।

মেয়ের পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি পারিবারিক সম্মানের ভয়ে কাউকে না জানিয়ে গোপনে খুঁজতে থাকেন অভিভাবকরা। একপর্যায়ে গত ৫ আগস্ট তরুণীর মায়ের মোবাইল ফো🌳নে অজ্ঞাতনামা নম্বর থেকে ফোন আসে। ফোনটি রিসিভ করতেই ওই নম্বর থেকে ‘আমাকে বাঁচাও বাঁচাও’ বলে চিৎকার শোনা যায়। তবে এসময় ঠিকানা বলতে পারেনি ভুক্তভোগী তরুণী।

গত ৯ আগস্ট  ভিন্ন মাধ্যমে মেয়েকে জামালপুর যৌনপল্লীতে বিক্রির বিষয়টি জানতে পেরে শ্রীবরদী থানায় মামলা করেন ওই তরুণীর মা।🐽 ওইদিন রাত♓েই যৌনপল্লী থেকে ভুক্তভোগী তরুণীকে উদ্ধার করে শ্রীবরদী থানা পুলিশ।

Link copied!