যশোরের শার্শা উপজেলার যাদবপুর গ্রামে চায়না কমলা চাষ করে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন ব্যꦺবসায়ী ইউসুফ আলী। তার তিন বিঘা জমির বাগানের প্রতিটি গাছে থোকায় থোকায় কমলা ধরেছে। কমলা দেখতে আকারে যেমন বড়, স্বাদেও তেমনি খুব মিষ্টি। প্রতিদিন এই বাগান দেখতে ভিড় করছেন বিভিন্ন এলাকার চাষিরা। ভালো ফলন দেখে উৎসাহী হয়ে অনেকেই কমলা চাষের উদ্যোগ নিচ্ছেন।
বাগান ঘুরে দেখা গেছে, হলুদ রঙের থো🍨কায় থোকায় কমলায় ছেয়ে গেছে পুরো বাগান, যা দেখে যে কারোরই মন ভরে উঠবে। কমলাবাগান দেখতে প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসছের দর্শনার্থীরা।
মহেশপুর থেকে বাগান দেখতে আসা মিজানুর হোসেন বলেন, “দেশের আবহাওয়া অনুকূল না হওয়ায় সাধারণত চায়না কমলার ফলন ভালো হয় না। কিন্তু আমাদের সে ধারণা পাল্টে দিয়েছে ইউসূফ আলী। বাগানে প্রতিটি গাছে কমলার ফ🎐লন দেখে আমরা অভিভূত হয়েছ💝ি।”
গদখালী থেকে আসা আলী হোসেন বলেন, “বাংলাদেশের মাটিতে এত সুন্দর মিষ্টি ও সুস্বাদু কমলা হতে পারে ধারণা ছিল🏅 না। ইউসুফের বাগানে না এলে এটা বুঝতে ও জানতে পারতাম না। এখানে এসে গ𝕴াছে ফল দেখে খুবই ভালো লাগছে।”
চায়না কমলাচাষি ইউসুফ আলী সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “দুই বছর আগে তিন বিঘা জমিতে ৩৫০টি কমলার চারা দিয়ে বাগান গড়ে তুলি। 💫বাগানে কাজ করছে ১০-১৫ জন শ্রমিক। ভালো পরিচর্যার কারণে ফলনও ভালো হয়েছে। চলতি বছর প্রতিটি গাছ থেকে ৪০-৫০ কেজি ফলন পাওয়া যাবে।”
ইউসু🔜ফ আলী আরও জানান, এক বিঘা জমিতে উৎপাদিত চায়না কমলা বিক্𝓰রি করে সব খরচ বাদ দিয়ে বছরে দুই থেকে তিন লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।