আওয়ামী লীগের সভাপতি 💙ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বেশি দিন তার দেশে রাখতে পারবে না🌠 বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে চাঁদপুর প্রেসক✤্লাবের কমিউনিটি🌄 সেন্টারে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, “যে দেশে বিচার নেই, মানুষের প্রতি মানুষের সম্মান নেই, ক্ষমতাসীন মানুষের বাইরে কথা বলার অধিকার নেই, সে দেশ চাই না। সে দেশ আমরা বদলে দেব। আর এজন্য আমাদের লড়াই হয়েছে এবং আমরা জিতেছিলাম। আমাদের মনের মধ্যে অফুরন্ত দেশ প্রেম ও ভালোবাসা ছিল এবং আমাদের প্রত্যয় ছিল দেশকে বদলাবো। যে লড়াই সে সময় ছিল, আজও তা চলছে। কিন্তু নাগিনীর বিষ নিঃশ্বাᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚস প্রতিবেশী দেশ থেকে আসছে।”
মান্না বলেন, “শেখ হাসানি সেখানে বসে উস্কানি দিচ্ছেন। আজকে মিছিল করো, কালকে বিক্ষোভ করো, পরশু দিন নিজেদের বুকে💞র মধ্যে ট্রাম্পের ছবি লাগিয়ে সবার সামনে গোলযোগ তৈরি করো। পুলিশ যদি তোমাদের ওপর ꧟লাঠিচার্জ ও গুলি করে যাতে ট্রাম্পের ছবি দেখা যায়। কত নিচ হলে তিনি এরকম কাজ করতে পারেন।”
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, “শেখ হাসিনা একজন পলাতক আসামি। ভারত যদি আমাদের বন্ধু দেশ হয়, তাহলে তাকে আশ্রয় দিতে পারে না। তবুও তারা আশ্রয় দি🐽য়েছে। আমাদের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, যদি তোমরা তোমাদের দেশে তাকে রাখ, তাহলে তাকে তার মুখ বন্ধ করে রাখতে বল। কথা যাতে না বলে। কিন্তু সেখানে বসে তিনি বলছেন, কিশোর গ্যাংরা আমাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়েছে। ১৭ লাখ নয়, ১৮ কোটি মানুষ লড়াই করে তাকে উৎখাত করেছে। উনি সেই লড়াইকে ছোট করে দেখছেন।”
তি꧙নি আরও বলেন, “ভারত কতদিন শেখ হাসিনাকে তাদের দেশে রাখতে পারে, আমরা তা দেখবো। আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আমরা মামলা করছি। ওই মামলা গ্রহণ করার পর, আদালত যখন ভারতকে বলবে ⭕আসামি আপনাদের দেশে আছে, তাকে ফেরত দিয়ে দিন। তখন মোদী সাহেবের ক্ষমতা হবে না শেখ হাসিনাকে ধরে রাখার।”
নাগরিক ঐক্য চাঁদপুর জেলার স🐲মন্বয়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াসউদ্দিন কাননের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার।
সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚিটির সদস্য আব্দুর রাজ্জাক রাজার সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন, নাগরিক ঐক্যের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাক্ষারুল ইসলাম নবাব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর কাদের, চাঁদপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সলিমুল্লাহ সেলিম প্রমুখ।