ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’র ক্ষয়ক্ষতি থে🔯কে রক্ষা পেতে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে মাইকিং করা হচ্ছে। শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং করতে দেখা যায়।
এর আগে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জরুরি সভার মাধ্যমে ১৬ ইউনিয়নের চেয়ারম্যানকে মাইকিংয়ের নির্দেশনা দেওয়া হয়। এরপর নিজ নিজ ইউনি🉐য়নের বাসীন্দাদের নির☂াপদ স্থানে যাওয়ার জন্য মাইকিং করা হয়।
উপজেলার সাহেরখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামরুল হায়দার চৌধুরী বলেন, “নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে সরে যাওয়ার জন্য আমার ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় সকাল থেকে মাইকিং করা হচ্ছে। তবে সাগরে যত মাছ ধরার ইঞ্জিনচালিত বဣোট ও রয়েছে সেগুলো ঘাটে নিরাপদ আশ্রয়ে আছে।”
মঘাদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসাইন মাস্টার বলেন, “আমার ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে মাইকিং করা হচ্ছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় কাজ করার জন্য সবাই প্রস্তু🅷ত রয়েছেন।”
মিরসরাই উপজেলা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) টিম লিডার এম স𒅌াইফুল্লাহ দিদার বলেন, “১০ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভায় আমাদের ৮০টি টিম মাঠে থাকবে। ৮০ টিমে এক হাজার ৬০০ স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছেন। তারা নিজ নিজ ইউনিটে প্রচারণার কাজ করছেন। একটি টিমে ১০ জন পুরুষ ও ১০ জন নারী সদস্য রয়েছেন।”
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা প্রতাপ চন্দ্র রায় বলেন, “ভারী বর্ষণ ও দমকা বাতাস হলে কিছুটা ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের সব উপ-সহকারী ও কৃষকদের সচেতন থাকার জ𝔉ন্য বলা হয়েছে।”
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মিনহাজ উদ্দিন বলেন, “ঘূর্ণিঝড় মিধিলিꦅতে আক্রান্তদের চিকিৎসাসেবা দেওয়ার জন্য ১৬ ইউনিয়নে ১৬টি মেডিকেল টিম গঠ✤ন করা হয়েছে। হাসপাতালে থাকবে আর পাঁচটি টিম।”
এ বিষয়ে মিরসরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহফুজা জেরিন বলেন, উপজেলার উপকূলীয় ইছাখালী, সাহেরখালী ও মঘাদিয়া ইউনিয়নে মাইকিং করে লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়ে🐼ছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসে শুকনা খাবার, স্যালাইন ও পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেটের ব্যবস্থা রয়েছে। ২১টি মেডিকেল টিম গ෴ঠন করা হয়েছে।