শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর একটি মহল দেশে অরাজকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন জায়গায় হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর ও মন্দিরে হামল🐼া চালাচ্ছিল। এ ঘটনায় সুনামগঞ্জে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে বিভিন্ন মন্দির ও বাসা-বাড়িতে পাহারা বসিয়েছেন মাদ্রাসার ছাত্ররা।
একই🤪 সঙ্গে পৌর শহর ও জেলার প্রতিটি উপজেলায় মন্দিরসহ সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে তৎপর রয়েছেন স্থানীয় অন্য ধর্মাবলౠম্বীরা।
মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) সকাল থে♍কে জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়।
মন্দির পাহারায় থ𝓰াকা কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা বলেন, “এদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, মুসলমান আমরা সবাই মানুষ। আমরা একে 🧔অপরের ভাই। কোনো ভাই ক্ষতিগ্রস্ত বা হয়রানির শিকার হোক, তা আমরা চাই না। মঙ্গলবার ফজরের নামাজের পর থেকেই কালীবাড়ি মন্দিরে অবস্থান করছি। শহরের প্রতিটি মন্দিরেই আমাদের কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তা দিতে অবস্থান করছেন।”
এ আর জুয়েল নামের এক গণমাধ্যমকর্মী বলেন, “সুনামগঞ্জে সংখ্যালঘুদের ওপর কোনো ধরনের হামলা, হয়রানি বা মন্দির ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেনি। রাতে মন্দিরের হামলার একটা গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল। পরে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে মাদ্রাসার ছাত্ররা জেলার বিভিন্ন মন্দিরে অবস🌠্থান নেয়।”