• ঢাকা
  • বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১,

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


কুড়িগ্রামে ফের কাঁচা মরিচের বাজার গরম


কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুলাই ৫, ২০২৩, ০৩:২৩ পিএম
কুড়িগ্রামে ফের কাঁচা মরিচের বাজার গরম

কুড়িগ্রামে একদিনেরཧ ব্যবধানে ফের বেড়🍬েছে কাঁচা মরিচের দাম। এতে বিপাকে পড়েছেন ভোক্তারা।

খোঁজ ♚নিয়ে জানা যায়, জেলায় গত সপ্তাহে ৫২০ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়। এরপর ভারত থেকে আমদানি শুরু হওয়ায় সোমবার (✤৩ জুলাই) ও মঙ্গলবার (৪ জুলাই) কেজিতে ৪০০ টাকা কমে পাইকারী পর্যায়ে ১২০ টাকায় বিক্রি হয়। এরপর বুধবার (৫ জুলাই) থেকে ফের সেটি ৪০ টাকা বেড়ে ১৬০ টাকা ও মান ভেদে আরও বেশি দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে।  

দুপুরে💎 জেলার পুরাতন বাজার ও পৌর বাজারে গিয়ে দেখা যায়, বর্ষার কারণে কম নষ্ট হওয়া মরিচ ১৬০ টাকা ও একটু ভালো মানের মরিচ ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর খুচরা পর্যায়ে কম নষ্ট হওয়া মরিচ ২২৫ টাকা ও একটু ভালো মানের মরিচ ২৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

পুরাতন জꦗিয়া বাজারের পাইকারী ব্যবসায়ী মো. রাজু বলেন, “ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হলেও কুড়িগ্রামে এখনো আসেনি। স্থানীয় কৃষকদের উৎপাদিত মরিচ কিনে বিক্রি করা হচ্ছে। লোকসানের ভয়ে অনেক ব্যবসায়ী বাইরের জেলার মরিচও কিনছেন না।“

পৌর বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী মো. কালু মিয়া বলেন, “এই মরিচটা গতকাল (মঙ্গলবার) কিনলাম ১২০ টাকা কেজি। আজ সেই𒁃 মরিচ ৬০ টাকা পোয়া বিক্রি করতেছি। আমরা বেশি দামে কিনি, তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।”

জিয়া বাজারের আড়তদার মো. শাহিনুর রহমান বলেন, “মরিচ পচনশীল। ৩-৪ দিন ঘরে থাকলেই নষ্ট হয়ে যায়। তা ছাড়া বৃষ্টি-বাদলের দিন। বেশি মরিচ কিনে মজুত করলে পরে লꩲোকসান হয়ে যাবে। তাই অল্প করে🍃 স্থানীয় কৃষকদের কাছ থেকে কিনতেছি। আকাশ ভালো হলে ভারতের মরিচ কিনবো।”

কুড়িগ্রাম ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, “আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছি। সোমবার🗹 সংকট সৃষ্টি করায় দুইজন মরিচ ব্যবসায়ীকে জরিমানা করা হয়েছে। কৃত্রিম সং💫কট সৃষ্টি করে কেউ মরিচের বাড়তি দাম নিলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব।”

Link copied!