চাহিদা বেশি থাকার অজুহাতে চাঁদপুরে কেজিতে ইলিশের দাম ২০০ থেকে ৩০০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। গত বছর এক কেজির ইলিশ ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকায় বিক্রি হলেও এবার তা বিক্রি করা হচ্ছে ১৭০০ টাকায়। বেড়েছে সব আকারের ইলিশের দ🦋াম। তবে, এ নিয়ে কথা বলতে নারাজ জেলা মৎস্য কর্মক♈র্তা। ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে জেলা মার্কেটিং বিভাগেরও নেই নিয়ন্ত্রণ।
গত বছরের জুলা🦹ই-আগস্টে চাঁদপুরে ধরা পড়ে ৬ হাজার ৩০৩ টন ইলিশ।♑ আর এ বছরের জুলাই-আগস্টে ধরা পড়েছে ৬ হাজার ২০৩ টন।
পর্যাপ্ত ইলিশ ধর💫া পড়ার পরও জেলেরা বলছেন, নদীতে ইলিশ মিলছে না। তবে মৎস্য গবেষকরা বলছেন, জেলেদের দাবি ঠিক নয়। আরও ৩ মাস পর্যাপ্ত ইলিশ পাওয়া যাবে।
এক জেলে বলেন, আগে নদীর মাছ দৈনিক আসত ২ থেকে ৫ হাজার। এখন হ্রাস পাচ্ছ꧒ে।
অন্যদিকে এক ব্যবসা🔯য়ী বলেন, মাছের সরবরাহ কম, কিন্তু চাহিদা বেশি।
চাঁদপুর মৎস্য গবেষণা ইনিষ্টিটিউটের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আবু কা🐓উসার দিদার বলেন, ‘জেলে ও ব্যবসায়ীরা যেভাবে ইলিশ পাচ্ছে না বা জোগান স্বল্প বলে দাবি করছেন, তা ঠিক নয়।’
চাঁদপুরের মার্কেটিং অফিসার মাসুদ 💃রানা, “রুই কাতলাসহ ৩৯ পণ্যের দাম নির্ধারণ নিয়ে কাজ করি। ইলিশ নিয়ে করি না। তাই আমরা 🌌ইলিশের দামের বিষয়ে আমাদের অধিদপ্তরের সাথে কথা বলব।”
২০২৩-২০২৪ মৌসুমে জেলায় ৩৫ হাꦛজার ১০৪ টন ইলিশ ধরা পড়ে।