দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে এসেছেন নাহিদ হোꦰসাইন সবুজ নামের এক যুবক। কিন্তু লাইসেন্সটি হাতে পেয়ে রিতিমত অবাক তিনি। তাকে যে লাইসেন্সটি দেওয়া হয়েছে, সেটার মেয়াদ শেষ হয়ে𝄹ছে ৬ বছর আগে।
মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ রোড ট্রা🦂ন্সপোর্ট অথরিটির 𝄹(বিআরটিএ) রাজশাহী অফিসে এ ঘটনা ঘটে।
নাহিদ হোসাইন সবুজ জানান, ২০২১ সালে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেন তিꦜনি। এরপর পরীক্ষা শেষে তাকে দেওয়া হয় একটি স্লিপ। কিন্তু মঙ্গলবার তার নামের লাইসেন্সটি হাতে পেয়ে অবাক হয়েছেন তিনি। বিআরটিএ থেকে তাকে দেওয়া লাইসেন্সে প্রদানের তারিখের স্থানে লেখা আছে ২০১১ সালের ১৩ অক্টোবর, আর মেয়াদ শেষ হওয়ার তার♚িখের স্থানে আছে ২০১৬ সালের ১২ অক্টোবর।
সবুজ বলেন, “অনেক ঝামেলা শেষে আজ লাইসেন্স হাতে পেয়েছি। কিন্তু এখ𝄹ন কী করবো এই লাইসেন্স দিয়ে। এর মেয়াদই নেই। আমি তো ভুল করিনি। কিন্তু তারা এখন লাইসেন্সটি ঠিক করে দেবে না। আমাকে দেওয়া স্লিপও তারা নিয়ে নিয়েছে।”
তღিনি আরও বলেন, “আমি একজন প্রফেশনাল চালক। মাছের গাড়ি নিয়ে রাজশাহী থেকে ঢাকা যাই। এখন আমি কীভাবে গাড়ি চালাবো। বিআরটিএ অফিস বলেছেꦫ এটি তাদের ভুল নয়। আবার লাইসেন্স করতে দিতে হবে।”
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিআরটিএ রাজশাহী সার্কেলের সহকারী পরিচালক (প্রকৌশলী) মো. আব্দুল খালেক বলেন, “এটি প্রিন্টিং মিস্টেকের কারণে হয়েছে। কার্ড যে কোম্পানি প্রিন্ট করেছে তাদের ভুল। অফিসে আসলে আগামী সপ্তাহে কোম্ไপানির কাছে আবেদন করে কার্ডটি ঠিক করে দেওয়া হবে।”