রাজশাহীর তিন উপজেলায় চারটি ভোটকেন্দ্রে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) রাতে বাঘা, বাগমারা ও মোহনপুর উপজেলায় এসব ঘটনা ঘ🦄টে। এর মধ্যে বাগমারার ভোটকেন্দ্রটি থেকে দুটি অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বাঘার একটি ভোটকেন্দ্রের অফিসকক্ষের বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগতে পারে বলে ধা✃রণা পুলিশের। অন্য তিনটি ভোটকেন্দ্রে দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
স্কুলগুলো হলো বাঘা উপজেলার জুতনশি সরকারি প্রাথমিক ব🧸িদ্যালয়, আড়ানী ঝিনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মোহনপুরের মতিহার উচ্চবিদ্যালয়🐼 এবং বাগমারার আক্কেলপুর উচ্চবিদ্যালয়।
মোহনপুরের মতিহার উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মজিবর রহমান জানান, তাদের স্কুলটি ভোটকেন্দ্র। বৃহস্পতিবার রাতে দুর্বৃত্তরা স্কুলের একটি শ্রেণিকক্ষে আগুন দেয়। এতে কয়েকটি বেঞ্চ ও চেয়ার-টেবিল পুড়ে গেছে। শুক্রবার সকালে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে🅠।
বাগমারা থানꦑার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরবিন্দ সরকার জানান, বাগমারা🍷র আক্কেলপুর উচ্চবিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। পরে স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এই ভোটকেন্দ্রের সামনে দুটি অবিস্ফোরিত তাজা ককটেল পাওয়া গেছে।
বাঘা থানার ওসি আমিনুল ইসলাম জানান, উপজেলার জুতনশি 𒁏সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের পরিত্যক্ত ভবনে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এটি মূল ভোটকেন্দ্রের বাইরের অংশ। এই আগুনের ফলে ভোটকেন্দ্রের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
এ ছাড়া আড়ানী ঝিনা সরকারি প্রাথমিܫক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের প্রধান শিক্ষকের অফিসে আগুন লেগেছে। এতে কিছু বই ও আসবাবপত্র পুড়ে গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটের কারণে এই স্কুলে আ♚গুন ধরেছে। তদন্তের পর নিশ্চিত করে বলা যাবে।
এসব বিষয়ে রাজশাহী জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলಞাম বলেন, “কোন স্কুলে কীভাবে আগুন লেগেছে, সেটার তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্তের পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
