• ঢাকা
  • বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২ পৌষ ১৪৩১,

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বিলুপ্ত হচ্ছে খেজুরগাছ, দাবি গাছিদের


বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
প্রকাশিত: নভেম্বর ১৩, ২০২৪, ০১:৫২ পিএম
বিলুপ্ত হচ্ছে খেজুরগাছ, দাবি গাছিদের

যশোরের শার্শা উপজেলার প্রতিটি গ্রামে খেজুরের রস সংগ্রহের প্রস্তুতি চলছে গাছিদের। খেজুরগাছের অগোছালো শুকনা পাতাগুলো ফেলে দিয়ে গাছগুলোকে নতুন চে𝄹হারায় আনছেন গাছি। রস বের করার জন্য গাছকে প্রস্তুত করে𒅌 নলি ও ঠিলে (ভাঁড়) ঝুলিয়ে দেবেন।

গাছিরা এই রস দিয়ে তৈরি করেন সুস্বাদু গুড় ও পাটা🔯লি। একসময় যশোরসহ শার্শা উপজেলায় মাঠ এবং রাস্তার দুইধারে সারি সারি খেজুরগাছ ছিল। কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে এই সব খেজুরগাছ। গাছিদের দাবি এভাবে খেজুরগাছ নিধন হলে আর আগামীর প্রজন্ম খেজুর গাছ চিনবে না।

এ ব্যাপারে গাছি কেসমত আলী বলেন, গত ৪০ বছর ধরে খেজুর গাছের রস সংগ্রহ কাজ করেন। নিজের তৈরি রস, গুড় ও পাটালির দাম থাকে একটু চড়া। তবু এই রস নিতে ভুল করেন না ෴সব শ্রেণির মানুষ। কাঁচা রস প্রতি ভাঁড় ১২০ থেকে ১৫০ টা🦋কা হয়ে থাকে। আর পাটালি প্রতি কেজি ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকায় বিক্রি হয়।

সবুজ নামের আরেক গাছি বলেন, “চলতি বছরে মালিকের থেকে ৮০টি খেজুরগাছ ভাগে (বরাদ্দ) পেয়েছি। এ𒁃ই ৮০টি গাছের রস থেকে পাটালিগুড় তৈরি করব।”

আরও কয়েকজন গাছি জানান, বর্তমান অন্যতম কষ্ট ও পরিশ্রমের কাজ এই খেজুরগাছের রস সংগ্রহ। সেই তুলনায় মজুরি কম। আবার গাছের সংখ্যা অনেক কম। ফলে শুধু এই কর্ম বা পেশার ওপর নির্ভর করে সংসার চালানো কষ্ট। 
 

Link copied!