• ঢাকা
  • রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


মা ও নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ, ক্লিনিক ভাঙচুর


শরীয়তপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: আগস্ট ৩০, ২০২৪, ০২:০৯ পিএম
মা ও নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ, ক্লিনিক ভাঙচুর

শরীয়তপুরের ডামুড্যায় একটি বেসরকারি ক্লিনিকের অবহেলায় প্রসূতি মা ও নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগে উঠেছে। পরে এ ঘটনায় ওই ক্লিনিকটিতে ভাঙচুর চালানꦺ স্বজনরা। 

🐼বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) রাত ১০টায় 🌳উপজেলার হ্যাপি ক্লিনিক নামের ওই বেসরকারি হাসপাতালে এই ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।

রোগীর স্বজনরা জানান, বুধবার মধ্যরা♑তে প্রসববেদনা ওঠে পূর্ব ডামুড্যা এলাকার আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী আকলিমা বেগমের। পরে তাকে ডামুড্যা বাজার এলাকার হ্যাপি ক্লিনিকে নিয়ে আসেন স্বজনরা। এ সময় হাসপাতালটিতে চিকিৎসক ন𝐆া থাকলে জ্যেষ্ঠ নার্স সোহানা এই রোগীকে ভর্তি করেন। বৃহস্পতিবার ভোরে একটি ছেলেসন্তানের জন্ম দেন আকলিমা। জন্মের কিছুক্ষণ পর নবজাতক অসুস্থ হয়ে পড়ে। 

অন্যদিকে প্রসূতি মায়ের শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে থাকলে সকাল ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান ক্লিনিকের কর্তব্যরত চিকিৎসক। পরে দুপুরে নবজাতক শিশু ও রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় মা। এদিকে এ ঘটনায় কর্তৃপক্ষের অবহেলার অভিযোগ তুলে রাতে হাসপাতালটি🦂তে ভাঙচুর চালান রোগীর স্বজনরা।

আকলিমার ভাই কাউছার অভিযোগ করে বলেন, “হাসপাতালে নিয়ে আসলে তখন কোনো চিকিৎসক ছিল না। তারা চিকিৎসক ছাড়াই রোগী ভর্তি নিয়েছে। আমরা বারবার চিকিৎসকের কথা জিজ্ঞেস করলে ক্লিনিকের পরিচালক আমার সঙ্গে বাজে আচরণ করে। একপর্যায়ে চিকিৎসক এসে আমার বোনের অবস্থা দেখে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। প☂রে আমার ভাগিনা আর বোন দুজনেই মারা যায়𒀰। এসব কিছু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অবহেলায় হয়েছে। আমরা এর বিচার চাই।”

বেসরকারি হাসপাতালটির পরিচালক আব্দুর সত্তার বলেন, “রোগীর ভর্তির ব্যাপারে সিনিয়র নার্স আমাদের কিছু জানায়নি। সকাল⛎ে বাচ্চা প্রসবের পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ দেꦉখে আমাদের বিষয়টি জানায়। পরে চিকিৎসক দ্রুত ঢাকা পাঠায়।”

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শেখ মোস্তফা খোকন বলেন, আম𝔍রা অভিযোগ পেলে বিষয়টি খতিয়ে দেখব। তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।  তদন্ত🐈ে গাফিলতির সত্যতা পেলে দোষীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডামুড্যা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমারত হোসেন বলেন, “আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসি। এস🦂ে দেখি ক্লিনিকের নিচের তলা ভাঙচুর করেছে রোগীর স্বজনরা। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

Link copied!