• ঢাকা
  • রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


অফিস সহকারীর অঢেল সম্পদ, স্বামী-স্ত্রীর নামে মামলা


ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুলাই ৭, ২০২৪, ১২:৩০ পিএম
অফিস সহকারীর অঢেল সম্পদ, স্বামী-স্ত্রীর নামে মামলা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী ক🐟র্মকর্তার অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মিহির কুমার ঘোষ ও তার স্ত্রী শিল্পী রানী ঘোষের নামে সম্পদের তথ্য গোপনসহ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বুধবার (৩ জুলাই) দুপুরে দুদকের সমন্বিত কুমিল্লা জেলা কার্যালয়ে উপ-সহকা✃রী পরিচালকꩵ মো. ইমরান খান তাদের নামে পৃথক দুটি মামলা করেন।

অভিযুক্ত মিহির নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ছি🐲লেন। একটি মামলায় মিহিরকে এবং অপর মামলায় স্ত্রী শিল্পী ও সহযোগী হিসেবে মিহিরকে আসামি করা হয়।

দুদকের সমন্বিত কুমিল্লা জেলা কার্যালয়ে উপ-সহকারী পরিচালক ইমরান খান বলেন, “স্বামী–স্ত্রী দুজনেরই সম্পদ অর্জনের বিষয়ে তথ্য গোপন করেছেন। স্ত্রীর নামে জ্ঞাত আয়🍬বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য পেয়েছি।”

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালে দুদক অনুসন্ধান শেষে শিল্পী রানী ঘোষ ও তার স্বামী মিহির কুমার ঘোষের বিষয়ে প্রাথমিক তথ্য পান। ২০২১ সালের ১৬ আগস্ট শিল্পী রানীর কাছে সম্পদ বিবরণী নোটিশ দেয় দুদক। ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর দুদকের কুমিল্লার সমন্বিত কার্যালয়ে সম্পদ বিবরণী ফরম পূরণ করে পাঠান শিল্পী। শিল্পী রানী দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে তার ৩৬ লাখ ৬৬ হাজার ৭৮২ টাকার স্থাবর সম্পদ এবং ১৫ লাখ ৬৮ হাজার ৪১ টাকার অস্থাবর সম্পদের কথা উল্লেখ করেন। কিন্তু সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে তার নামে ৩৯ লাখ ৫৬ হাজার ২৬ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ১৫ লাখ ৬৮ হাজার ৪১ টাকার অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া যায়। পারিবারিক ও স্থাবর-অস্থাবর সম্পদসহ তার নামে মোট ৬৩ লাখ ৫০ হাজার ৩৫৮ টাকার সম্পদ পায় দুদক। তিনি ২০১০-১১ করবর্ষে আয়কর নথি খোলেন ও ব্যবসা থেকে তার আয় 🐻দেখান ৫ লাখ ৭৩ হাজার টাকা এবং বিনিয়োগ দেখান ২ হাজার টাকা। ২০১০-১১ সালে ব্যবসা থেকে উত্তোলন করেন ২৮ লাখ ৬৩ হাজার টাকা। আয়কর নথি খোলার পর গৃহ সম্পদ ও ব্যবসার আয় পাওয়া যায় ৩৪ লাখ ৭৫ হাজার ৮১৯ টাকা। কিন্তু দুদক যাচাইকালে ব্যবসাসংক্রান্ত তার কোনো ধরনের নথি পায়নি। তার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের পরিমাণ ২৮ লাখ ৭৪ হাজার ৫৩৯ টাকা।

মিহির কুমার অবৈধ পন্থায় উপার্জিত অর্থ দিয়ে ২০১০-১১ সালে পাঁচতলা বাড়ি নির্মাণ করেন। তিনি দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে মিথ্যা হিসাব/তথ্য প্রদানসহ ৩ লাখ ৭৬ হাজার ৭২২ টাকার সম্পদের 𒆙তথ্য গোপন করেছেন♕।

Link copied!