ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ও সিলেট মহাসড়কের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বাসস্ট্ꦦযান্ড এলাকায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের সং🍃ঘর্ষের ঘটনায় থানায় মামলা করা হয়েছে।
সোমবার (২১ আগস্ট) দুপুরে সোনারগাঁ থানার ওভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুব আলম সুমন মামলার বিষয়টি নিশ্চি🔯ত করেছেন।
এর আগে রোববার (২০ আগস্ট) ꦯমধ্যরাতে সোনারগা𝓀ঁ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফিরোজ আহমেদ বাদী হয়ে থানায় মামলাটি করেন।
মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনে𓄧র ৭১৩ জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করাসহ অজ্ঞাতনামা ৬০০ জনকে আসামি 🐽করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার (১৯ আগস্ট) বিকেলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুরে বিএনপির পদযাত্রায় নেতাকর্মীদের সঙ্গে 🐷পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইট-পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। এ সময় বিক্ষুব্ধ বিএনপির নেতা-কর্মীরা কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করেন। এ😼 সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ লাঠিচার্জ, রাবার বুলেট ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে। সংঘর্ষে ১৭ জন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ৪০ জন আহত হয়।
এ সময় ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ও ঢাকা-চট্টগ্রামꦓ মহাসড়কে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ঘটনার পর পুরো কাঁচপুর এলাকাজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ কর♈ে।
মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউ🦩দ্দিনকে। এছাড়া, মামলায় আসামি করা হয়েছে নারায়ণগঞ্জ বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সোনারগাঁ থানা বিএনপির সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নান, সাধারণ সম্পাদক মোশা♒রফ হোসেনসহ ৭১৩ জনকে।
এদিকে, থানায় মামলা হওয়ার পর পুলিশ সোনারগাঁ উপজেল𝓡ার বিভিন্ন 🐽এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিএনপির দুই নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- জামপুর ইউনিয়ন বিএনপির ধর্ম বিষয়♏ক সম্পাদক মো. ইব্রাহিম (৬২) ও বিএনপি কর্মী সুরুজ মিয়া (৫৫)।
সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুব আলম জানান, পুলিশের সঙ্গে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় একটি মামলা করা ꦆহয়েছে। এতে ৭১৩ জনের নাম উল্লেখ করাসহ অজ্ঞাত ৬০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।