ন🌟ওগাঁয় এবার ꦍআমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। জেলার ১১ উপজেলায় চলছে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ। কৃষকের বাড়ির উঠোনে এখন শুধু ধান আর ধান। ফলন ভালো হওয়ায় হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে।
জেলা কৃষি বিভাগ থেকে জানা যায়, বিভিন্ন এলাকায় হাইব্রিড ও উফ𒈔সি জাতের আমনের চারা রোপণ করা হয়েছিল। আবার কিছু কিছু এলাকায় স্থানীয় জাতের আমনের চ☂াষও হয়েছে। সব জাতেরই ধানের এ বছর ভালো ফলন হয়েছে।
জেলা নিয়ামতপুর উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের ছাত🍨মা গ্রামে দেখা যায়, বাড়ির উঠোনে ধান মাড়াই করছেন কৃষক করিম বক্স। তিনি বলেন, আমন ধানের এবার বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে আশানুরূপ দাম পেলে ভালই হয়।
জেলা ক🥂ৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে জেলার ১১টি উপজেলায় ১ লাখ ৮৯ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও আবাদ হয়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার ৯৫০ হেক্টর জমিতে। যেখানে ১২ লাখ ৫৪ হাজার ৫৪১ টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ কর🍷েছে কৃষি বিভাগ। এ বছর জিরাশাইল, কাটারী, সম্পা কাটারী, ব্রি-ধান-২৮, ২৯, ৮১, ৮৬, ৮৮, ৮৯, ৯০, ৯২ এবং বঙ্গবন্ধু ধান-১০০ জাতের ধানের আবাদ করেছেন চাষিরা।
মান্দা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন বলেন, চলতি আমন মৌসুমে ফসলের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়ানোর জন্য চাষিদের নতুন নতুন জাতের ধ✅ান চাষের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে শায়লা শারমিন বলে꧙ন, এবার উপজেলার সরকারি খাদ্য গুদামে ধান কেনার সিদꦯ্ধান্ত নিয়েছে। এ জন্য ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রকৃত কৃষকের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সঠিকভাবে তারা ধান বিক্রি করতে পারলে কৃষক ন্যায্যমূল্য পাবেন।
জেলা কৃষি স🀅ম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উ🌸পপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, এবার আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় রোপা আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। ইতোমধ্যে জেলার ধান কাটা ও মাড়াইয়ে কাজ শুরু হয়েছে।