বঙ্গোপসাগরের মধ🌃্য-পূর্বাঞ্চল এবং সংলগ্ন উত্তর আন্দামান সাগরের ওপর তৈরি হওয়া নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে রাতেই। এরপর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ এ পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে লক্ষ্মীপুর-ভোলা ও বরিশাল নৌরুটে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
বಌুধবার (২৩ অক্টোবর) বিকেলে লক্ষ্মীপুর মজুচৌধুরীর হাট লঞ্চঘাটের ট্রাফিক সুপারভাইজার ཧশরীফুল ইসলাম ও লক্ষ্মীপুর-ভোলা ফেরি ঘাটের ব্যবস্থাপক (কমার্স) পারভেজ খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
লক্ষ্মীপুর-ভোলা ফেরি ঘাটের🌺 ব্যবস্থাপক (কমার্স) পারভেজ খান বলেন, “লক্ষ্মীপুর-ভোলা রুটে চারটি ফেরি চালু রয়েছে। এর ম🀅ধ্যে ফেরি কাবেরী ভোলা থেকে লক্ষ্মীপুরের উদ্দেশে ছেড়ে এসেছে। কিছুক্ষণের মধ্যে লক্ষ্মীপুর ঘাট থেকে ভোলার উদ্দেশে ফেরি সুফিয়া কামাল ছাড়া হবে। এরপর পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে।”
ফেরি কনক চাঁপা ও ফেরি বেগম রোকেয়া লক্ষ্মীপুরের মজু চৌধুরীর হাট ঘাটে অবস্থান করছে। লক্ষ্মীপুর মজু চৌধুরীর হাট লঞ্চঘাটের ট্রাফিক সুপারভাইজার শরীফুল ইসলাম বলেন, “ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে নদীতে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখানো হয়েছে। এতে দুপুর আড়াইটা থেকে লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে রাত সাড়ে ১২টার দিকে একটি লঞ্চ ভোলার উদ্দেশে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নদী উত্তাল থাকলে লঞ্চটি ছাড়া হবে না। পরিস্থ𒐪িতি বিবেচনা করে লঞ্চটি ছাড়া হবে।”
শরীফুল ইসলাম বলেন, “লক্ষ্মীপুর-ভোলা ও বরিশাল রুটে ১১টি লঞ্চ রয়েছে। এর মধ্যে দুটি ব💟রিশাল রুটের। বাকি নয়টি ভোলা রুটের। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে।”
প্রসঙ্গত, মেঘনা নদী হয়ে লক্ষ্মীপুর-ভোলা-বরিশাল নৌরুট চট্টগ্রাম, ফেনী𒐪, সিলেটসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার൩ সঙ্গে সহজ যোগাযোগ মাধ্যম। ঈদ-পূজাসহ সরকারি ছুটিতে এ রুটে যাত্রীদের ভিড় থাকে। এছাড়া পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল করে এ রুটে।