• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৪, ৮ কার্তিক ১৪৩১, ২০ রবিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখন কত, জানাল বাংলাদেশ ব্যাংক


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুলাই ২, ২০২৪, ০৬:০৫ পিএম
ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখন কত, জানাল বাংলাদেশ ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়। ছবি : সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো নিট আন্তর্জাতিক রিজার্ভের (এনআইআর) হিসাব প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তাদের তথ্য মতে, দেশের সর্বশেষ নিট (ব্যয়যোগ্য) রি🃏জার্ভের পরিমাণ এখন ১৬ দশমিক ০৩ বিলিয়ন ডলার।

মঙ্গলবার (২ জু🌌লাই) তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও  মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক।

মেজবাউল হক জানান, দেশের বর্তমান গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ২৬ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলাꦿর। আন্তর্জাতিক মুদ্রা ত🦂হবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি অনুযায়ী, রিজার্ভের পরিমাণ ২১ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার (বিপিএম৬) এবং নিট আন্তর্জাতিক রিজার্ভের (এনআইআর) পরিমাণ ১৬ দশমিক ০৩ বিলিয়ন ডলার।

এতদিন বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ গ্রস এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আই🍨এমএফ) হিসাব পদ্ধতি অনুসারে রিজার্ভের তথ্য প্রকাশ করত। আজই প্রথমবারের মতো নিট রিজার্ভের হিসাব প্রকাশ করা হয়েছেꦏ।

২০২১ সালের আগস্টে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ সর্বোচ্চ চার হাজার ৮০০ কোটি ডলার বা ৪৮ বিলিয়ন ডলারে উঠেছিল। আর সদ্য বি⛎দায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে রিজার্ভ কমে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৬৮২ কোটি বা ২৬ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলারে। যেখানে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ আরও কম। এতদিন বাংলাদেশ ব্যাংক এ হিসাবটি গোপন করে আসছিল। তবে নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের হিꦬসাব প্রকাশ না করলেও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফকে সেটি দেওয়া হতো।

গত বছরের জানুয়ারিতে আইএমএফের ঋণ পাওয়ার পর ২০২৩ সালের জুলাই থেকে বিপিএম-৬ পদ্ধতির গ্রস রিজার্ভের তথ্য জানিয়েছে আ♕সছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তখন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার সাংবাদিকদের বলেছিলেন, নিট রিজা𝐆র্ভের তথ্য প্রকাশ করবেন না।

সেই থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের তিনটি হিসাব করে আসছে। বাংলাদ🐷েশ ব্যাংক আজ জানিয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রস হিসাবে গত জুন শেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৬ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ এর গ্রস হিসাবে তা ২১ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার ও নিট রিজার্ভ ১৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি।

এর আগে আইএমএফের নানা শর্ত মেনে আন্তর্জাতিক সংস্থাটির ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের তৃতীয় কিস্তি বাবদ ১ দশমিক ১১৫ বিলিয়ন ডলার বা ১১১ কোটি ৫০ লাখ ডলার ছাড় করা হয়। আইএমএফের ঋণের পাশাপাশি আরও কয়েকটি দাতা সংস্থার ঋণ মেলে গত কয়েক দিনে। এর ফলে অতিরিক্ত ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থ আসাযꦦ❀় ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ।

Link copied!