• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ইতিহাস গড়ল ব্রয়লার মুরগি, কেজি ২৬০


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মার্চ ৩, ২০২৩, ১০:৪৫ এএম
ইতিহাস গড়ল ব্রয়লার মুরগি, কেজি ২৬০

দামে ইতিহাস গড়ল ‘সস্তা মাংস’ বলে পরিচিত ব্রয়লার মুরগি। রা🐷জধানীর বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ২৬০ টাকা ছাড়িয়েছে। ব্রয়লারের সঙ্গে বাড়ছে সোনালি মুরগির দামও। যা কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৩৪০ থেকে ৩৫০ টাকায়। এ জন্য স্বল্প আয়ের মানুষের মাংসের চাহিদা মেটানোর প্রধান ভরসা ব্রয়লার মুরগি। গত মাসের মাঝামাঝি থেকেই বাড়তে শুরু করে এই মুরগির দাম।

শু👍ক্রবার (৩ মার্চ) রাজধানীর বি🍸ভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়।

রাজধানীর বাজারগুলো ঘুরে দেখা যায়, ব্রয়লার মুরগির💦 সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ডিমের দামও। প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। কিন্তু হালি কিনলে দাম নেওয়া হচ্ছে ৫০ টাকা। দেশি মুরগির দাম কেজিতে ৪০ টাকা বেড়ে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৫ꦿ৬০ টাকায়।

খুচরা ব🌠িক্রেতারা বলছেন, এর আগে কখনো ২৬০ টাকার বেশি দামে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি করতে হয়নি। মূলত বাজারে মুর🧸গির সরবরাহ কমার কারণেই দাম বাড়ছে।

ভোক্তারা বলছেন, দাম এভাবে বাড়তে থাকলে আসন্ন রমজানে গিয়ে আরও দাম বাড়বে, তাদের ক্রဣয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে ব্রয়লার মুরগিও।

মুরগির দাম বাড়ার বিষয়ে রামপুরা বাজারের মা আয়েশা ব্রয়লার হাউসের ব্যবসায়ী আমজাদ হোসেন সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “এখন দাম বাড়তি দিয়েও চাহিদা অনুযায়ী খামারিদের কাছ থেকে মু🐭রগি পাচ্ছি না। শীতকালে মুরগির রোগবালাই বেশি হয় বলে মুরগি পালন করেন না অনেক খামারি। এর ফলে এখন বাজারে ঘাটতি তৈরি হচ্ছে। তাই বাড়ছে দামও।”

আরেক মুরগি ব্যবস🧸ায়ী বলেন, “পোলট্রি খাদ্য, বাচ্চা, ওষুধের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ব্রয়লার মুরগির দামও বেড়েছে। এসব কারণে খামারিরা বর্তমানে শেডে মুরগির বাচ্চা তুলছেন না।”

রামপুরায় বাজার করতে 🍸আসা মাহবুবুল আলম সোহাগ বলেন, “ব্রয়লার মুরগির কেজি ২৬০ টাকা। মুরগি 🍬খাওয়ার দিন শেষ। গিলা-কলিজা খাওয়ার দিন শুরু করতে হবে।”

বাজার করতে আসা কামরুল হাসান সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “ব্রয়লার মুরগির রেকর্ড দাম বাড়ায় একটি মুরগির দোকানে ༒মাংস কেটে পিস হিসেবে বিক্রি করা হয়। আমাদের এখন এইরকম পিছ হিসেবে মুরগী কিনতে হবে।”

এদিকে আগে থেকে নিত্যপণ্যর দাম ছ🎉িল চওড়া। রমজানকে কেন্দ্র করে বাড়ছে নিত্যপণ্যর দামও।

প্রতি কেজি খোলা আটা ৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দুই কেজি ওজনের প্যাকেট আটা ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্𓂃ছে। চাল আগের বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছ🌃ে। মোটা ব্রি ২৮ চাল কেজি ৬০ টাকা, চিকন চাল কেজি ৭৫ টাকা, নাজিরশাইল ৮০ থেকে ৮৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

চিকন মসুর ডাল কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা, মোটা মসুর ডাল ১০০ থেকে ১১০ টাকা, আমদানি করা আদা কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা, দেশি আদা বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি, আমদানি করা রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা, দেশি রসুন ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। পেঁয়๊াজ ৪৫ টাকা কেজি, আলু ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

Link copied!